অতিমারি কভিড-১৯ পৃথিবী নামের গ্রহকে স্বস্তিতে রাখেনি। যার প্রভাবে অর্থনৈতিকভাবে অতিসচ্ছল দেশগুলোও বিপদে পড়েছে। উপরন্তু, রাশিয়া-ইউক্রেন রণ সমাচার বৈশ্বিক জায়গা থেকে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়েই ধরা দিয়েছে। ঠিক এমন
পল্লির প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন চায়ের আড্ডা বসে। চাষিরাও সকাল-সন্ধ্যায় এসব আড্ডায় শরিক হন। উঠে তাদের ঘর-গৃহস্থালীর কথাও। ফসলের কথা, বেচা-বিক্রির কথা। ফসল তোলা লাগানোর কথাও। অবশ্য ‘চায়ের স্টলের সব কথা
জন্ম- মৃত্যু নিয়েই জীবন। যার জীবন আছে সে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে এটা স্বাভাবিক। তবে কিছু মৃত্যু সকলের কাছেই বেদনার। কিছু মৃত্যু মেনে না নেওয়ার। কিছু মৃত্যু শুধু শোক না
এই কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বাংলাদেশ যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, উৎপাদন, পশুপালন, মৎস্যচাষ, প্রাথমিক শিক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে পশ্চিমা অনেক দেশই বিস্মিত। আশেপাশের অনেক দেশই তাদের নিজেদের
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকাল ৬টায় বাঙালি জাতিকে বেতারে শুনতে হয়েছিল এই ঘোষণা ‘শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে।’ জাতির জনককে হত্যার খবরের সঙ্গে সামরিক শাসন ও কারফিউ জারির ঘোষণাও দেওয়া
সোমবার শোকাবহ ১৫ আগস্ট। ১৫ আগস্ট দিনটি বিশেষ করে বাঙালি জাতির জন্য বেদনা বিধুর এক ধূসর ইতিহাস। দিনটিতে সূচিত হয়েছিল প্রতিবাদহীন নৃশংস হত্যাযজ্ঞের কালো অধ্যায়ের। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সূর্য
রাজশাহী মহানগরীর পরিবেশ বিপর্যয়ের ভয়াবহ পরিণতির দিক লক্ষ্য রেখে মহামান্য হাইকোর্ট গত ৮ আগস্ট এক যুগান্তকারী রায় দিয়েছেন। রায়ে নগরীর ৯৫২ পুকুর অক্ষত ও প্রকৃত অবস্থায় রেখে সংরক্ষণের নির্দেশ দেয়া
বহুমাত্রিক কলম যোদ্ধা, শিল্প– সংস্কৃতির বাতিঘর, সত্য সুন্দর ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার আমৃত্যু সৈনিক বরেণ্য সাংবাদিক সন্তোষ গুপ্ত। এই প্রজন্মের অনেকের কাছেই নামটি অজানা। এমনকি তরুণ প্রজন্মের সাংবাদিকদের কাছেও। দেশমাতৃকার এই
আগস্ট মাসকে বাঙালি শোকের মাস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। কারণ এই মাসের ১৫ তারিখ রাজধানী ঢাকার ৩২ নম্বর বাড়িতে সংঘটিত হয়েছিল নৃশংস হত্যাকাণ্ড। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ
“উন্নত, সমৃদ্ধ ও আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য আমরা চারটি প্রযুক্তির ওপর নজর দিতে চাই। মাইক্রোপ্রসেসর ডিজাইন, আর্টিফিশিয়ালি ইন্টেলিজেন্স, রোবটিক্স এবং সাইবার সিকিউরিটি ;এই চারটি প্রযুক্তির বিকাশ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য