রবিবর, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০২:৩১ am
নিজস্ব প্রতিবেদক, তানোর :
রাজশাহীর তানোর পৌর আওয়ামী আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনায় উঠে এসেছে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ও তরুণ নেতৃত্ব আলহাজ্ব আবুল বাসার সুজন।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, তানোর পৌর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বা সভাপতি পদে সুজনকে চাই তৃণমুল। এখানকার তৃণমুলের দাবির মুখে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে আশার ইচ্ছে প্রকাশ করে মাঠে নামেন ও নেতাকর্মীদের মাঝে নিজের অবস্থান তুলে ধরে প্রচারণা শুরু করেন।
এদিকে, তৃণমুলের বিপুল পরিমান নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের ভালোবাসায় সুজনকে আশাবাদী করে তুলেছে। তৃণমুলের ভাষ্য, সুজন সভাপতির দায়িত্ব পেলে ঐক্যবদ্ধ পৌর আওয়ামী লীগ উপহার দিবেন। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের লক্ষ্য নিয়ে তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন। ইতমধ্যে তিনি তার সেই সক্ষমতার জানান দিয়েছেন।
তানোর আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা বলছেন, তানোর পৌর আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিতে নেতার যে ধরণের পারিবারিক, সামাজিক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, নেতৃত্বগুন ও কর্মী সমর্থক বাহিনী প্রয়োজন তার সবগুলোই সুজনের মাঝে বিদ্যমান।
তৃণমুল বলছে, তানোর পৌর আওয়ামী লীগের একশ্রেণীর দায়িত্বশীল নেতা দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে কখানোই কোনো ভুমিকা রাখতে পারনি বরং স্থানীয় সাংসদ ফারুক চৌধুরী বিরোধীতা করে পৃথক বলয় সৃস্টির নামে জামায়াত-বিএনপির বি-টিম হয়ে নৌকা বিরোধী অবস্থান নিয়ে দলের ক্ষতি করেছে।
এছাড়াও এখানো তারা জামায়াত-বিএনপির বিরুদ্ধে এমনকি নিজ দলের কর্মসূচি দেবার মতো সক্ষমতাও রাখে না। এখনো এমপি ফারুক চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না ব্যতিত তারা দলীয় কোনো কর্মসূচি দিতে প্রায় অক্ষম। এসব কারণে পৌর আওয়ামী লীগের তৃণমুল নতুন ও শক্তিশালী নেতৃত্ব দিতে স্থানীয় সাংসদ এবং জেলার নেতৃবৃন্দের কাছে অনুরোধ করেছেন।
এদিকে, তাদের অনুরোধে সাড়া দিয়ে পৌর আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিতে আবুল বাসার সুজন মাঠে নেমেছেন। আগামীতে সুজন পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী হচ্ছেন এটা প্রায় নিশ্চিত বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। তৃতীয় শ্রেণীর তানোর পৌরসভার মতো জায়গা থেকে সুজনের নেবার কিছু নেই। তবে, দেবার অনেক কিছু রয়েছে। কারণ পৌরসভায় বছরে যে পরিমান বাজেট হয় সুজনের পরিবার আয়কর ও যাকাত-আর্থিক অনুদান ইত্যাদি মিলে তার থেকে বেশি টাকা ব্যয় করেন।
এছাড়া অন্যরা যখন নেতার টাকার ওপর নির্ভরশীল হয়ে রাজনীতি করে। তখন সুজন নিজের টাকা খরচ করে নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখেন। তিনি ৩ বছর ধরে আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে কাজ করছেন। কিন্তু কোনো নেতার কাছে থেকে একটি টাকাও গ্রহণ করেন নি বরং নিজের টাকায় বিভিন্ন কর্মসূচি পালনে সহায়তা করে আসছেন সুজন। আজকের তানোর