শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৯:৫০ pm
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) উপাচার্য নিয়োগ পেতে এবার দৌড়ঝাপ শুরু হয়েছে। অধ্যাপক ডা. মাসুম হাবিবের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ২৯ এপ্রিল। এরপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী ভিসি কে হচ্ছেন এ নিয়ে চলছে নানা কল্পনা-জল্পনা।
পদটিতে আসীন হতে প্রতিযোগিতার দৌড়ে আছেন বেশ কয়েকজন শিক্ষক। তারা রামেবির উপাচার্য পদে পরবর্তী চার বছরের জন্য নিয়োগ পেতে শুরু করেছেন ব্যাপক দৌড়ঝাঁপ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৯ এপ্রিল রামেবির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মাসুম হাবিব। তিনি নিয়োগের চার বছর শেষ হয় চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল। ওই দিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে রামেবির কোষাধ্যক্ষ ড. রুস্তম আলী আহমেদকে পরবর্তী ঘোষণা না আসা পর্যন্ত উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়েছে। তবে, ডা. মাসুম হাবিব পুনরায় উপাচার্য হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক আসনে পরবর্তীতে কে বসতে যাচ্ছেন তা নিয়ে ইতোমধ্যে বেশ জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে গেছে। বেশ কয়েকজন শিক্ষকের নাম আলোচনায় থাকলেও নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না কে বসবেন উপাচার্যের চেয়ারে। বেশ কয়েকজন অধ্যাপককে উপাচার্য পদের জন্য সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
একাধিক সূত্র বলছে, উপাচার্য পদে ডা. মাসুম হাবিব ছাড়াও যারা বিবেচনায় রয়েছেন তারা হলেন- রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী, পাবনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. বুলবুল হাসান, রামেকের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. আনোয়ার হাবিব ও ডা. মহিবুল হাসান, বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. একে এম আহসান হাবিব নান্নু ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তুহিন।
নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. একে এম আহসান হাবিব নান্নু বলেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী। সরকার যেখানে আমাকে যোগ্য মনে করে দায়িত্ব দেবেন, সেখানেই নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবো।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তুহিন বলেন, আমরা দুঃসময়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে নেতৃত্ব দিয়েছি। দায়িত্ব পেলে আমি তা পালন করতে রাজি আছি।
পাবনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. বুলবুল হাসান বলেন, আমি সবসময় চ্যালেঞ্জিং দায়িত্ব পালনে অভ্যস্ত। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টি এখনও সেভাবে গড়ে ওঠেনি। সরকার যদি দায়িত্ব দেন, তাহলে আমি চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত আছি। আজকের তানোর