শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৪:১৮ pm
ডেস্ক রির্পোট :
সকাল থেকে সচিবালয় ঘিরে আন্দোলন করছিলেন আনসার সদস্যরা। তাদের সঙ্গে ছিলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দফতরি কাম নৈশপ্রহরীরা। আন্দোলন গড়ায় রাতেও। আনসার সদস্যরা সচিবালয় ঘেরাও করে রাখায় আটকা পড়েন আন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তরা। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কের ডাকে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিহত করতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে আসে। রাতেও সচিবালয় ঘিরে রাখেন আন্দোলনকারী আনসার সদস্যরা।
রবিবার (২৫ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সচিবালয়ের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, সকাল থেকে আনসার সদস্যরা তাদের দাবি আদায়ে সচিবালয় ঘেরাও করে রাখেন। অফিস সময়ের পর আন্দোলনকারীরা সচিবালয়ের গেট বন্ধ করে দেন। এ সময় উপদেষ্টা ও সচিবসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আটকা পড়েন। গণমাধ্যমকর্মীরাও আটকা পড়েছেন।
সকাল থেকে সচিবালয় ঘিরে আন্দোলন করছিলেন আনসার সদস্যরা। তাদের সঙ্গে ছিলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দফতরি কাম নৈশপ্রহরীরা। আন্দোলন গড়ায় রাতেও। আনসার সদস্যরা সচিবালয় ঘেরাও করে রাখায় আটকা পড়েন আন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তরা। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কের ডাকে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিহত করতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে আসে। রাতেও সচিবালয় ঘিরে রাখেন আন্দোলনকারী আনসার সদস্যরা।
রবিবার (২৫ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সচিবালয়ের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, সকাল থেকে আনসার সদস্যরা তাদের দাবি আদায়ে সচিবালয় ঘেরাও করে রাখেন। অফিস সময়ের পর আন্দোলনকারীরা সচিবালয়ের গেট বন্ধ করে দেন। এ সময় উপদেষ্টা ও সচিবসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আটকা পড়েন। গণমাধ্যমকর্মীরাও আটকা পড়েছেন।
সচিবালয় অবরুদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে সেখানে যান শিক্ষার্থীরা আনসার সদস্যরা সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কের আহ্বানে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। রবিবার (২৫) রাতে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক পোস্ট করেন। পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘সবাই রাজুতে আসেন। স্বৈরাচারী শক্তি আনসার হয়ে ফিরে আসতে চাচ্ছে। দাবি মানার পরও সবাইকে সচিবালয়ে আটকে রাখা হয়েছে।’
সচিবালয়ের ভেতরে আটকে পড়েন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী এরপর থেকে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষাথীরা। এসময় অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা যায়। জড়ো হওয়া শিক্ষার্থী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। তারা বলছেন, স্বৈরাচারীদের মতাদর্শে আনসার বাহিনীর সদস্যরা সচিবালয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। তাদের দাবি মেনে নেওয়ার পরও তারা অনেক উপদেষ্টাসহ কয়েকশ কর্মকর্তাদের আটকে রেখেছে। আবার স্বৈরাচারী শক্তিকে প্রতিরোধ করতে হবে।
রাত ১০টার দিকে সচিবালয় এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয় সেনাবাহিনী রাত ১০টার দিকে দেখা যায়, সচিবালয়, হাইকোর্ট, প্রেস ক্লাব এলাকা শিক্ষার্থীদের দখলে। আনসার সদস্যরা যে যেভাবে পারেন দৌড়ে পালিয়েছেন। পল্টন ও গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট দিয়ে সরে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন তারা। তবে কিছু আনসার সদস্যকে শিক্ষার্থীরা আটকে পেটানোর চেষ্টা করেন। সেনাসদস্যরা পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছেন। রা/অ
সচিবালয় অবরুদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে সেখানে যান শিক্ষার্থীরা আনসার সদস্যরা সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কের আহ্বানে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। রবিবার (২৫) রাতে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক পোস্ট করেন। পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘সবাই রাজুতে আসেন। স্বৈরাচারী শক্তি আনসার হয়ে ফিরে আসতে চাচ্ছে। দাবি মানার পরও সবাইকে সচিবালয়ে আটকে রাখা হয়েছে।’
সচিবালয়ের ভেতরে আটকে পড়েন অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী এরপর থেকে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষাথীরা। এসময় অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা যায়। জড়ো হওয়া শিক্ষার্থী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। তারা বলছেন, স্বৈরাচারীদের মতাদর্শে আনসার বাহিনীর সদস্যরা সচিবালয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। তাদের দাবি মেনে নেওয়ার পরও তারা অনেক উপদেষ্টাসহ কয়েকশ কর্মকর্তাদের আটকে রেখেছে। আবার স্বৈরাচারী শক্তিকে প্রতিরোধ করতে হবে।
রাত ১০টার দিকে সচিবালয় এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয় সেনাবাহিনী রাত ১০টার দিকে দেখা যায়, সচিবালয়, হাইকোর্ট, প্রেস ক্লাব এলাকা শিক্ষার্থীদের দখলে। আনসার সদস্যরা যে যেভাবে পারেন দৌড়ে পালিয়েছেন। পল্টন ও গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট দিয়ে সরে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন তারা। তবে কিছু আনসার সদস্যকে শিক্ষার্থীরা আটকে পেটানোর চেষ্টা করেন। সেনাসদস্যরা পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছেন। রা/অ