রবিবর, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৬:৪৩ am
নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার সাঁকোয়া-বাকশৈল গ্রামের পশ্চিম পাশে অবস্থিত কেন্দ্রীয় গোরস্থানে লাগেনি কোনো প্রকার উন্নয়নের ছোয়া। দৃশ্যমান অবকাঠামো অনেকটাই দূর্বল। গোরস্থানটি ভরাট না করায় দিনদিন ভূমি নিচু হয়ে যাচ্ছে। গোরস্থানের ভিতরে বীজতলা তৈরি করে চাষ করা হয়েছে ধানের বীজতলা।
এছাড়াও চতুর্দিকে সীমানা দেয়াল না থাকায় গরু-ছাগল ও কুকুর বিড়াল অবাধেই বিচরণ করে গোরস্থানে। কাছে না গেলে বুঝার উপায় নেই, এটা একটি গোরস্থান।
জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট পৌরসভার সাকাঁয়া-বাকশৈল গ্রামের রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের পশ্চিম পাশে সরকারি খাস জমিতে ১১০ মিটার বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণসহ পৌর কেন্দ্রীয় গোরস্থানের উদ্বোধন করেন বর্তমান মেয়র মো. শহিদুজ্জামান শহিদ। কিন্তু উদ্বোধনের পর থেকে কোনো প্রকার উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি।
কেশরহাট পৌরসভার বাকশৈল গ্রামের ৭১ বছর বয়সী আবু বাক্কার নামের এক ব্যক্তি জানান, গোরস্থান হওয়ার পর থেকে একজন অজ্ঞাতনামা পাগলের লাশ দাফন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভরাটসহ উন্নয়ন না করায় বর্ষার সময় বন্যার পানিতে গোরস্থানটি ডুবে যায়। কাউকে দাফন না করায় দাফনের কাজ বন্ধ রয়েছে।
কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ বলেন, ‘আমি কেন্দ্রীয় কবরস্থান উন্নয়নে অনেকগুলো উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। একটু বিলম্ব হচ্ছে। তবে, পর্যায়ক্রমে করতে হবে। আমি চেষ্টা করছি, পৌরবাসীকে একটি দৃষ্টিনন্দন কবরস্থান উপহার দেবার। রা/অ