শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৬:০০ am

সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক
‘উচ্চ আদালতে সব রায় বাংলায় দেওয়া হোক’

‘উচ্চ আদালতে সব রায় বাংলায় দেওয়া হোক’

ডেস্ক রির্পোট :
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, আমরা বিদেশি জাজমেন্ট দেখে, পড়াশোনা করে ও গবেষণা করে এ দেশে রায় দিই। কিন্তু বাংলায় সেটা লেখা কঠিন ও সময় সাপেক্ষ।

যদিও নিম্ন আদালতে বাংলায় রায় দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। উচ্চ আদালতেও অনেক রায় বাংলায় হচ্ছে। কোনো কোনো বিচারক নিয়মিত বাংলায় রায় দিচ্ছেন। আগামীতে উচ্চ আদালতেও সব বিচারক বাংলা রায় দেবেন বলে আমি আশাবাদী।

শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে ‘প্রযুক্তির উৎকর্ষে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি হুমকির মুখে’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমার চাওয়া সবার আগে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হোক, এরপর বাংলায় রায় দেওয়া যাবে। যদিও আমি প্রেস কাউন্সিলে এসে এখানে বাংলায় রায় দিচ্ছি। কারণ এখানে ইংরেজিতে দেওয়ার সুযোগ নেই।

নিজামুল হক নাসিম বলেন, টিভি বিজ্ঞাপনে অনেক সংমিশ্রণ ইংরেজি শব্দ ব্যবহার হচ্ছে। যেমন একটি শ্যাম্পুর বিজ্ঞাপনে দেখলাম বলছে, চুল শাইনিং করে। এটা না বলে চুল উজ্জ্বল করে বলা যেত।

এতে মানুষের কাছে আরও বোধগম্য হত এবং গ্রহণযোগ্যতা পেত। আবার অ-তে অবতার কেন হবে? আমাদের আদর্শলিপিতে যা ছিল সেটা থাকলেই ভালো হত। সেগুলো পরিবর্তন করে সাম্প্রতিক শব্দ ব্যবহারের প্রয়োজন ছিল না।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণ নামের একটি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল।

কিন্তু প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার উন্নয়নে সরকার যে টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে তা বুদ্ধিজীবীরা ভাগাভাগি করে নিচ্ছেন। আসলে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।

অনুষ্ঠানের শুরুতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাংবাদিক মিজানুর রহমান সোহেল।প্রবন্ধের ওপর আলোকপাত করেন সমাজবিশ্লেষক, সাহিত্য সমালোচক, রাষ্ট্রচিন্তাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক, জাতীয় জাদুঘরের কিউরেটর ড. শিহাব শাহরিয়ার, ফাইবার অ্যাট হোমের গভর্নমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্সের প্রধান আব্বাস ফারুক প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.