শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৬:৪৭ am

সংবাদ শিরোনাম ::
মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য কোথাও বসাতে না পেরে বিক্রি করলেন ভাঙারির দোকানে রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা নেই : আনন্দবাজারকে জামায়াতের আমির আগামী তিন মৌসুমের জন্য আইপিএলে যে ১৩ ক্রিকেটারের নাম দিল বিসিবি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েও কাজ থামিয়ে রাখেননি অভিনেত্রী হিনা খান নগরীতে সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধে ১১ জন গ্রেপ্তার তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাঁচার রোধে হট্টগোল মারপিট দুর্গাপুরে হোজা নদী পুন:খনন ও দখলমুক্ত দাবিতে ইউএনও’কে স্মারকলিপি রাজশাহীতে সমন্বয়ক পেটানোর ব্যাখ্যা দিল মহানগর ছাত্রদল আঘাতের দাগে সম্পর্কের রূপান্তর ! রাজু আহমেদ তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না নগরীতে বিএনপি নেতাকে ছুরিকাঘাত আগামী ২৯ নভেম্বর খুলছে রাজশাহী সুগার মিল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১১ বাগমারা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু তালেবের ইন্তেকাল তানোরে মসজিদের এসি অফিসার্স ক্লাবে, ইমামের অর্থ আত্নসাৎ প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তানোরে বিএনপির কর্মীসভা নগরীতে ছাত্রলীগ নেতাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেপ্তার লীজকৃত পুকুর দখল, মালিককে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ
জাতির পিতার উন্নয়ন ভাবনা : প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান

জাতির পিতার উন্নয়ন ভাবনা : প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান

আধুনিক যুগে যে ক’জন মহান বাঙালি তাঁদের মেধার উৎকর্ষতা, প্রজ্ঞা, সময়োপযোগি ও গতিশীল নেতৃত্ব এবং সুনিপুণ চিন্তা-ভাবনার আলোক-ছটায় বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে অধিকার আদায়ের নিরব ছিন্ন প্রেরণা যুগিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছেন ইতিহাসের মহানায়ক, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের মহানস্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

ঔপনিবেশিক ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বেড়াজাল ছিন্ন করে তিনি বাঙালি জাতিকে শুধু একটি দেশই উপহার দেননি; সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি ভঙুর অর্থনীতির রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কাঠামো কেমন হবে- তারও একটি যুগোপযোগি রূপরেখা প্রণয়ন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।

বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনার ব্যাপ্তি ছিল সর্বত্র এবং তা ছিল সার্বজনীন, অব্যর্থ ও কালজয়ী।

বঙ্গবন্ধু বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রবর্তনে বিশেষভাবে আগ্রহী ছিলেন। তিনি অসাম্প্রদায়িক সমাজ ব্যবস্থায় দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন। তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করে গেছেন। বিশ্ববিখ্যাত আইনজীবী ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী সন ম্যাকব্রাইড বলেছিলেন, শেখ মুজিব বুঝতে পেরেছিলেন,স্বাধীনতা শুধু পতাকা পরিবর্তন ও দেশের নতুন নামকরণ বোঝায় না, তাঁর দৃষ্টিতে স্বাধীনতার অর্থ হলো সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য ও নীতিবোধ সম্পন্ন আদর্শবাদ।

বঙ্গবন্ধু উপলদ্ধি করেন আদর্শবাদ নাগরিকের মাধ্যমেই রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কাঠমো তৈরি করতে হবে, রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি তিনি উপলব্ধি করেছিলেন নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্তের সমন্বয়ে রাষ্ট্রের উন্নয়ন কাঠামো হতে হবে পরিকল্পিত। স্বাধীনতালাভের অব্যবহিত পরেই বিষয়টি ত্বরান্বিত করার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে প্রখ্যাত পরিকল্পনাবিদদের সমন্বয়ে উ”চ পর্যায়ের পরিকল্পনা কমিশন গঠিত করেন তিনি।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই একে দেয়া হয় উ”চ পর্যায়ের পেশাদারী প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা। পরিকল্পনা মন্ত্রী পদাধিকার বলে কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। দৈনন্দিন কার্যাবলী পরিচালনার জন্য এবং নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য মন্ত্রীর পদ মর্যাদা সম্পন্ন একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। কমিশনের অন্যান্য সদস্যগণ ছিলেন প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন।

কমিশনকে তিনি সরাসরি সরকার প্রধানের নিয়ন্ত্রণে ন্যস্ত করেন। যেহেতু সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কোন কাঠামো ছিল না সেহেতু প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ জনাব মো. নুরুল ইসলামকে ডেপুটি চেয়ারম্যান করে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন গঠন করেন এবং প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়নের দায়িত্ব প্রদান করেন।

দেশের উন্নয়ন কাঠামোতে অর্থনীতির কোন কোন খাতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, কোন কোন খাতের সমন্বয়ে একটি সদ্য স্বাধীন ভঙ্গুর অর্থনীতিকে পরিকল্পিত কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব হবে এসকল বিষয়াদি বিবেচনায় নিয়ে দেড় বছরেরও কম সময়ের মধ্যে দেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয় ১৯৭৩ সালের নভেম্বর মাসে।

পরিকল্পনা প্রণয়নে আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গীকারকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বিনিয়োগ কৌশল, বঞ্চনা থেকে উত্তরণকে প্রাধান্য দেয়া, উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, রাজনৈতিক নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দিয়ে ক্যাডার ভিত্তিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা ইত্যাদি সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নিয়েই প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।

উৎপাদনশীল কার্যক্রমকে কোনভাবেই বাধাগ্রস্ত না করে বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে পরিকল্পনা কৌশলপত্রে। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতিকে একটি শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর মানষে কৃষি খাতে ভূমি সংস্কার এবং সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তোলার মাধ্যমে ক্ষুদ্র এবং ভূমিহীন কৃষকের স্বার্থ সংরক্ষণের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে।

শিল্পখাতে বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় রেখে ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্পকে ব্যক্তি মালিকানায় প্রতিষ্ঠা করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় এবং সমবায় মালিকানাধীন এন্টারপ্রাইজ সমুহকে বিশেষ প্রাধান্য দিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসাকে ব্যক্তি মালিকানাধীনে পরিচালনা করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

জাতির পিতার উন্নয়ন ভাবনায় সাধারণ উদ্দেশ্যের পাশাপাশি খাত ভিত্তিক উন্নয়ন রূপরেখাও প্রণয়ন করা হয়েছে। বিশেষ করে, কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়ন দর্শন ছিল স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে প্রথাগত কৃষিকে ঢেলে সাজিয়ে আধুনিক কৃষিতে রূপান্তর করা।

ফলশ্রুতে কৃষি খাতে আয় বৃদ্ধি পাবে, ক্রমবর্ধমান গ্রামীণ জনগোষ্ঠির কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে, গ্রামীণ দারিদ্রতা হ্রাসের মাধ্যমে আয় বন্টনে সমতা আনয়ন ত্বরান্বিত হবে, দেশীয় কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাবে ফলশ্রুতে বৈদেশিক মুদ্রা মজুদ পরিস্থিতির উন্নতি হবে এবং শস্য, মাছ, প্রাণিজাত দ্রব্য,ফল, চিনি উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুষ্টি নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো হবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর উন্নয়ন ভাবনায় অর্থনীতির প্রতিটি খাতকে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় নিয়েছেন, উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন, শুধুমাত্র উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করেই ক্ষান্ত হননি তিনি মানুষকে প্রতিনিয়ত উদ্বুদ্ধ করেছেন প্রণীত পরিকল্পনার সুদক্ষ বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য।

১৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ প্রথম পুলিশ সপ্তাহের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন ‘জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী- এই কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সঙ্গে আর কিছুই নিয়ে যাব না। তবে কেন আপনারা মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের ওপর অত্যাচার করবেন? গরিবের ওপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে।

তাই, শুধু আপনাদের নয়, সমস্ত সরকারি কর্মচারিকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন। যাদের জন্য, যাদের অর্থে আজকে আমরা চলছি, তাদের যাতে কষ্ট না হয়, তার দিকে খেয়াল রাখুন। ’

জাতির পিতা সর্বদাই বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে ভাবতেন। তাঁর ভাবনায় ছিল সোনার বাংলা বিনির্মাণ, ভাবনায় ছিল উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ সেই ভাবনা থেকেই দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে গুরুত্ব দিয়েছিলেন তিনি যা প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নেই তিনি শুধু অবদান রাখেননি, সেই মানবসম্পদ যাতে সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে অবদান রাখতে পারে সেই বিষয়েও তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু মুজিব উন্নয়ন পরিকল্পনা যেমন গ্রহণ করেছিলেন তেমনি সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য নানামুখি উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন ওপর জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য, সোনার বাংলা বিনির্মাণে সক্রিয় অংশীদার হওয়ার জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনয়নের বাস্তবতায় তিনি অর্থনৈতিক কাঠামো একটি শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। সফলতাও পেয়েছিলেন তিনি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে নিয়ে সব সময়ই স্বপ্ন দেখতেন আত্মমর্যাদাশীল একটি জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই ভাবনা থেকেই তিনি বলেছিলেন ‘স্বয়ংসম্পুর্ণ হতে হবে। যে মানুষ ভিক্ষা করে তার যেমন ইজ্জত থাকে না, যে জাতি ভিক্ষা করে তারও ইজ্জত থাকে না। ভিক্ষুক জাতির নেতৃত্ব আমি দিতে চাই না। আমি চাই আমার দেশ স্বয়ংসম্পুর্ণ হোক এবং সেই জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। শৃঙ্খলা আনতে হবে এবং শৃঙ্খলা দেশের মধ্যে আনতে হবে। ’

৪ নভেম্বর ১৯৭২ গণপরিষদে খসড়া শাসনতন্ত্র অনুমোদন উপলক্ষে প্রদত্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন এভাবে ’আমি গত নির্বাচনের পূর্বে ও পরে বলেছিলাম, যে জাতি একবার রক্ত দিতে শিখেছে সেই জাতিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারে না, সেই জাতিকে কেউ পদানত করতে পারে না- সে কথা অক্ষরে অক্ষরে আজ প্রমাণ হয়ে গেছে। সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সঙ্গে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। বিশেষ করে কৃষক, শ্রমিক, দুঃখী, মেহনতি মানুষকে যেন কেউ করতে না পারে। ’

এ প্রসঙ্গে ১১ জানুয়ারি ১৯৭৫ সামরিক অ্যাকাডেমিতে প্রদত্ত বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি স্মরণ করা যেতে পারে, তোমাদের এখন একটা জিনিস মনে রাখা দরকার। দেশ যখন আমাদের আছে, মাটি যখন আমাদের আছে, বাংলাদেশের সোনার মানুষ যখন আছে, তখন আমরা সবই পাবো। যদি আমরা সোনার ছেলে তৈরি করতে পারি, তাহলে ইনশাল্লাহ আমার স্বপ্নের সোনার বাংলা একদিন অবশ্যই হবে।

আমি হয়ত দেখে যেতে পারবো না। কিন্ত তা হবে। ’ হচ্ছেও তাই, বাংলাদেশের অগ্রগতির ভিত্তি রচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু, এগিয়ে নিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। জাতির পিতার উন্নয়ন ভাবনাকে ধারণ করে তাঁরই রক্ত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছেন এক অনন্য উচ্চতায়।

বাংলাদেশ আজ বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রের জন্য অনুকরণীয়।

বাংলাদেশকে আজ বিশ্ববাসী সম্মান করে, বাংলাদেশ আজ স্বপ্ন দেখে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার। আমরা বলতে পারি বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিশ্চয়ই ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উচুঁ করে দাঁড়াবে, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলার পতাকা আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়ে উড়বে বিশ্বের বুকে।

প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান, ভাইস-চ্যান্সেলর, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.