মঙ্গবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৭:৫৮ am
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীর বাজারে অসময়ে দেখা মিলেছে জ্যৈষ্ঠ মাসের অন্যতম রসালো ফল লিচু। আকার ও স্বাদ নিয়ে সন্দেহ থাকলেও অসময়ে বাজারে আসা এ লিচুর দাম আকাশছোঁয়া।
আর ফল গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এখনই লিচু খাবার উপযোগী হওয়ার কথা নয়।
বৃহস্পতিবার রাজশাহী মহানগরীর জিরো পয়েন্টে জিল্লুর রহমান নামের এক ফল ব্যবসায়ীকে ঢাকিতে করে লিচু বিক্রি করতে দেখা যায়। মহানগরীর কাজলার একটি গাছ থেকে জিল্লুর ২ হাজার ৫০০ পিস লিচু নিয়ে এসেছেন। কাজলার আরও একটি গাছে প্রায় দেড় হাজার লিচু রয়েছে। সেই লিচুগুলোও বাজারের বিক্রির পরিকল্পনা করছেন জিল্লুর।
পাকা লিচুর মতো কিছুটা রঙ আসলেও আকারে ছোট এই লিচু পিস প্রতি দাম চাওয়া হচ্ছে ৪ টাকা। বাজারে নতুন লিচু দেখে অনেকেই আগ্রহ ভরে লিচুর ঢাকির দিকে এগিয়ে আসলেও, দাম শুনে কিনতে আগ্রহী হচ্ছেন না।
মহানগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকার আহমেদ হোসেন নামের এক ভোক্তা জানান, এই লিচুগুলো অপরিপক্ক। অধিক মুনাফার আশায় অসময়েই গাছ থেকে পেড়ে নিয়ে আসা হয়েছে লিচুগুলো। এগুলো মিষ্টি হবে না। টক লাগবে।
ফল ব্যবসায়ী জিল্লুর জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত তিনি প্রায় দেড়শ লিচু বিক্রি করেছেন। আশা করছেন সব লিচুই বিক্রি হয়ে যাবে।
অবশ্য রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন জানান, এখনই লিচু খাবার উপযোগী হওয়ার কথা নয়। রাজশাহীতে উৎপাদিত বারি-১ জাতের লিচু মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে বাজারে আসাটা স্বাভাবিক। আজকের তানোর