বৃহস্পতিবর, ২১ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ১১:১৩ pm
ক্রীড়া ডেস্ক : হারলে হোয়াইটওয়াশ, জিতলে সিরিজ ড্র করার সুযোগ। এমন সমীকরণের ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপাকে বাংলাদেশ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ৪০৯ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ১১ রানে দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশ ৭১ রানে হারায় ৪ উইকেট।
দলীয় ৭১ রানে সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুমিনুল হক সৌরভ ও তামিম ইকবালের উইকেট হারিয়ে ফলোঅনের দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় বাংলাদেশ।
ফলোঅন এড়াতে তখনো টাইগারদের প্রয়োজন ছিল ১৩৯ রান। সেই সময়ে ক্রিকেট বিশ্লেষক ও ক্রিকেটপ্রেমী অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন জাগে বাংলাদেশ কি পারবে ফলোঅন এড়াতে?
দেশের মাঠে গত এক দশকে কখনো ফলোঅনে পড়তে হয়নি টাইগারদের। মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ মিঠুন, লিটন কুমার দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজরা কি পারবেন সেই রেকর্ড অক্ষুন্ন রাখতে!
১৫.৫ ওভারে ৭১ রানে প্রথমসারির চার ব্যাটসম্যানের বিদায়ের পর দলের হাল ধরেন মুশফিক-মিঠুন। এরপর আর কোনো অঘটন ঘটতে দেননি তারা। রান সংগ্রহের চিন্তা বাদ দিয়ে পুরোপুরি টেস্ট মেজাজে ব্যাটিং করে যান তারা। দিনের শেষ ২০ ওভার এক বল খেলে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করে এ জুটি।
পঞ্চম উইকেট জুটিতে তারা ১২১ বল মোকাবেলা করে করেছেন মাত্র ৩৪ রান। ৬১ বল খেলে মাত্র ৬ রান করেন মিঠুন। সমান বল খেলে ২৭ রানে অপরাজিত মুশফিক। ফলোঅন এড়াতে টাইগারদের আরও ১০৫ রান করতে হবে।
শনিবার তৃতীয় দিনে মুশফিক-মিঠুন, লিটন-মিরাজরা যদি নিজেদের স্বভাবসূলভ ব্যাটিং করতে পারেন তাহলে ফলোঅন এড়িয়ে লিড নেয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। সিরিজের প্রথম টেস্টে চট্টগ্রামে এই দলই প্রথম ইনিংসে ৪৩০ রান করেছিল। চতুর্থ ইনিংসে ক্যারিবীয়দের ৩৯৫ রানের বিশাল টার্গেট দিয়েও দুর্ভাগ্য বশত হারে স্বাগতিকরা। আজকের তানোর