বৃহস্পতিবর, ১৯ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৭:৪০ am

সংবাদ শিরোনাম ::
পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক বৈরী আবহাওয়ার অজুহাতে বিদ্যুতের লোডশেডিং, অসহায় মানুষ বাগমারায় সাবেক এমপি এনামুল হক গ্রেফতার বাগমারায় মোমবাতির আগুনে ব্যবসায়ীর দোকান ও বসতবাড়ি পুড়ে ছাঁই মোহনপুরে চুরির মালামাল উদ্ধার, ১২ ঘন্টা পর চোর আটক মোহনপুরে ঈদে মিলাদুননবী (সা:) পালিত রাজশাহীতে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপিত
জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে হত্যায় ৩ জনের ফাঁসি

জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে হত্যায় ৩ জনের ফাঁসি

নিজস্ব প্রতিবেদক, জয়পুরহাট : পরকীয়ার জেরে স্বামীকে গলা কেটে হত্যায় নিহতের স্ত্রী সহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন জয়পুরহাটের আদালত। বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় আদালতের বিচারক মো. নূর ইসলাম এ রায় দেন। রায় শুনে আদালত চত্বরে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা।

বিচারক রায় প্রদানের সময় দুই আসামি সেলিম ও আইনুল উপস্থিত ছিলেন এবং নিহত রহিম বাদশার স্ত্রী আকলিমা পলাতক ছিলেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার শালগ্রামের মৃত শহিদুল ইসলামে ছেলে মো. সেলিম (৩৩), নিহত রহিম বাদশার স্ত্রী ও ওই উপজেলার দেওগ্রাম ডুগডুগি এলাকার বাসিন্দা আকলিমা (২৭) এবং গোপালপুর গ্রামের মৃত গোলাপ রহমানের ছেলে মো. আইনুল (৩৬)।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, নিহত রহিম বাদশা একজন মাইক্রোচালক ছিলেন। তার সহকারী সেলিমের সঙ্গে তার স্ত্রী আকলিমার পরকীয়া সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি রহিম জানতে পারেন। তাই রহিমকে হত্যার পরিকল্পনা করেন সেলিম ও আকলিমা। ২০১৬ সালের ১০ জুলাই রাতে আকলিমা ও প্রেমিক সেলিম তার বন্ধু আইনুলকে নিয়ে রহিমকে মাইক্রোবাসের মধ্যে গলা কেটে হত্যা করেন। পরদিন ১১ জুলাই নিহত রহিমের বাবা শাহাদত হোসেন বাদী হয়ে পাঁচবিবি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৎকালীন পাঁচবিবি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কিরণ কুমার রায় ওই বছরের ১৩ জুলাই প্রেমিক সেলিম মিঞা, ১৪ জুলাই আকলিমা খাতুন ও ১৬ জুলাই আইনুলকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠান। আসামিরা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০১৬ সালের ২৭ ডিসেম্বর কিরণ কুমার রায় তিনজনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.