রবিবর, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৩:২২ pm
নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ১৭৯৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার আগে আওয়ামী লীগ বিরোধী একটি ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছিল। এর পেছনে ছিলেন জিয়াউর রহমান। আর তার পেছনে ছিল কয়েকটি দেশ। তারপর বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। শুধু কিছু সেনাসদস্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার(১৬ আগস্ট) সকালে আরইউজে’র সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের জ্যেষ্ঠ পুত্র রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুজ্জামান লিটন।
লিটন আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে তখনকার কয়েকটি সংবাদমাধ্যম সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণে নানা নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশ করে। কিন্তু এখন বঙ্গবন্ধুর সব কাজেরই সত্য খবর বের হয়ে আসছে। দেখছি, আর অবাক হচ্ছি। দেশের এমন কোন খাত নেই যার উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু কাজ করেননি। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধু কাজ করছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধীরা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
উক্ত সভায় আরইউজে সভাপতি রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন- আরইউজের সাবেক সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক মুস্তাফিজুর রহমান খান আলম, আকবারুল হাসান মিল্লাত, আরইউজে’র সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈয়বুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনু মোস্তফা, আরইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান টুকু, কোষাধ্যক্ষ সরকার দুলাল মাহবুব, কার্যনির্বাহী সদস্য শরিফুল ইসলাম তোতা, জ্যেষ্ঠ আলোকচিত্রী আজাহার উদ্দিন, সেলিম জাহাঙ্গীর, সালাহউদ্দিন, সাংবাদিক জিয়াউল গণি সেলিম ও কবি শামীম হোসেনসহ আরইউজের সদস্য এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচনা সভার শুরুতে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এছাড়া বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা আলহাজ আবদুস সবুর। আজকের তানোর