আলিফ হোসেন, তানোর :
রাজশাহীর তানোর পৌর আওয়ামী যুবলীগের নেতৃত্বে আলোচনায় নতুন মুখ মিলন মৃধা। জানা গেছে, তানোর পৌর যুবলীগের নেতৃত্বে আসতে চান তিনি। এজন্য পৌর এলাকায় যুবক নেতাকর্মীর মাঝে তার বলয় সৃষ্টি হয়েছে। পৌর যুবলীগের সভাপতি পদে আশার ইচ্ছে প্রকাশ করে মাঠে নামেন ও নেতাকর্মীদের মাঝে নিজের অবস্থান তুলে ধরে প্রচারণা শুরু করেন। এদিকে, তৃণমুলের নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের আকুন্ঠ সমর্থন মিলনকে আশাবাদী করে তুলেছে। তৃণমুলের ভাষ্য, মিলন সভাপতির দায়িত্ব পেলে ঐক্যবদ্ধ পৌর যুবলীগ উপহার দিবেন এবং তার সেই সক্ষমতা রয়েছে। মিলন সেই লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, তানোর পৌর বিএনপির রাজনীতিতে এক সময় মিলন সম্পৃক্ত ছিলেন। কিন্ত্ত বিএনপি নেতাদের নীতিহীন রাজনীতি তিনি কখানোই মেনে নিতে পারেননি। ফলে প্রায় ১০ বছর আগে তিনি স্বেচ্ছায় বিএনপির রাজনীতি ত্যাগ করেন।এদিকে, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ইতিহাস, নীতি-নৈতিকতা ও আদর্শ তাকে অনুপ্রাণিত করে এবং আওয়ামী লীগের প্রতি তিনি দুর্বল হয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন।
এরপর থেকেই তিনি কখানো কোনো পদ-পদবী প্রত্যাশা না করেই আওয়ামী লীগের জন্য মাঠে কাজ শুরু করেন। অধিকাংশক্ষেত্রে অন্যরা যখন নেতার টাকার ওপর নির্ভরশীল হয়ে রাজনীতি করে, তখন মিলন নিজের পকেটের টাকা খরচ করে নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখেন। তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের পক্ষে কাজ করছেন। তবে, এখানো তিনি কোনো নেতার কাছে থেকে একটি টাকাও গ্রহণ করেন নি বরং নিজের টাকায় বিভিন্ন কর্মসুচি পালনে সহায়তা করে আসছেন।
এবিষয়ে যুবলীগ নেতা মিলন মৃধা বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক আইকন বা বড় নেতার রাজনৈতিক জীবন পর্যোলোচনায় দেখা গেছে এক দল থেকে আরেক দলে গিয়ে রাজনীতি শুরু করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, এটা দোষের কিছু নয়। তিনি আরও বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে নীতিনৈতিকতা ও আদর্শ বিকিয়ে দেয়া যায় না, তিনিও জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জীবনী পড়ে তার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়েছেন। আজকের তানোর