শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ১২:০৭ am

সংবাদ শিরোনাম ::
মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য কোথাও বসাতে না পেরে বিক্রি করলেন ভাঙারির দোকানে রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা নেই : আনন্দবাজারকে জামায়াতের আমির আগামী তিন মৌসুমের জন্য আইপিএলে যে ১৩ ক্রিকেটারের নাম দিল বিসিবি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েও কাজ থামিয়ে রাখেননি অভিনেত্রী হিনা খান নগরীতে সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধে ১১ জন গ্রেপ্তার তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাঁচার রোধে হট্টগোল মারপিট দুর্গাপুরে হোজা নদী পুন:খনন ও দখলমুক্ত দাবিতে ইউএনও’কে স্মারকলিপি রাজশাহীতে সমন্বয়ক পেটানোর ব্যাখ্যা দিল মহানগর ছাত্রদল আঘাতের দাগে সম্পর্কের রূপান্তর ! রাজু আহমেদ তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না নগরীতে বিএনপি নেতাকে ছুরিকাঘাত আগামী ২৯ নভেম্বর খুলছে রাজশাহী সুগার মিল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১১ বাগমারা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু তালেবের ইন্তেকাল তানোরে মসজিদের এসি অফিসার্স ক্লাবে, ইমামের অর্থ আত্নসাৎ প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তানোরে বিএনপির কর্মীসভা নগরীতে ছাত্রলীগ নেতাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেপ্তার লীজকৃত পুকুর দখল, মালিককে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ
তানোরে সরকারি গুদামে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত

তানোরে সরকারি গুদামে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত

নিজস্ব প্রতিবেদক, তানোর :

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে সরকারিভাবে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ধানের বর্তমান বাজারদর ও গুদামে ধান ক্রয়ের সরকার নির্ধারিত দাম প্রায় সমান। এমন পরিস্থিতিতে গুদামে ধান বিক্রি করে তেমন লাভ থাকবে না। এ কারণে গুদামে ধান বিক্রি করতে কৃষকের আগ্রহ কম।

কৃষকরা জানান, গুদামে ধান নিয়ে গেলে আর্দ্র্রতার কথা বলে প্রতি মণে এক-দুই কেজি করে বেশি ধান নেওয়া হয়। ভেজা বলে অনেক সময় ধান ফেরতও দেওয়া হয়। ধান বিক্রি করে টাকার জন্য ঘুরতে হয় বেশ কয়েক দিন। সঙ্গে গাড়িভাড়া ও শ্রমিক খরচ লাগে। এ ছাড়া খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখায়।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তর সূত্র জানায়, এ উপজেলায় গোল্লাপাড়া ও কাঁমারগা খাদ্যগুদাম মিলিয়ে ১ হাজার ৮৪৮ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। গত ১০ মে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে এবং তা ১৬ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন কৃষক গুদামে ১৭২ মেট্রিক টন ধান বিক্রি করেছে।

উপজেলার হরিপুর গ্রামের কৃষক তাজমুল ইসলাম তাজ বলেন, সরকারিভাবে ধানের দাম কম হওয়ায় গ্রামে বিক্রি করেছি বেশি দামে। গাড়ি ভাড়া দিয়ে গুদামে ধান নিলে লোকসান হয়। সেখানে নানা টালবাহানা করে। টাকা তুলতে ব্যাংকে ঘুরতে হয়। নানা হয়রানি ও বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়। এ কারণে গুদামে ধান বিক্রি করছি না।

চাপড়া গ্রামের কৃষক আজগর আলী জানান, ধান নিয়ে গেলে গুদামের লোকজন মেশিন দিয়ে মেপে বলে- তোমার ধান ভেজা আছে। বিক্রি করতে হলে মণে কয়েক কেজি দিতে হবে, না হলে শুকিয়ে নিয়ে এসো। গুদামে ধান দিতে খুবই ঝামেলা হয়। কিন্তু স্থানীয় বাজারে কোনো ঝামেলা নেই।

উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম বলেন, ধানের সরকারি মূল্য মণ প্রতি ১০৮০ টাকা। অথচ বাজারে মোটা ধান এক হাজার টাকা ও চিকন ধান ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গুদামে চিটা ধান বা কম শুকনা ধান দেওয়ার সুযোগ নেই। এ জন্য কৃষকরা আগ্রহী হচ্ছেন না।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (অতিঃ দাঃ) মোহাম্মদ আলী বলেন, সরকারিভাবে যে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় বাজারেও সেই দামে ধান বেচাকেনা হচ্ছে। যে কারণে খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে নির্বাচিত কৃষকরা আর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.