শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৫:৪৫ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ
তানোরে সরকারি গুদামে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত

তানোরে সরকারি গুদামে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত

নিজস্ব প্রতিবেদক, তানোর :

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে সরকারিভাবে ধান ক্রয় কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ধানের বর্তমান বাজারদর ও গুদামে ধান ক্রয়ের সরকার নির্ধারিত দাম প্রায় সমান। এমন পরিস্থিতিতে গুদামে ধান বিক্রি করে তেমন লাভ থাকবে না। এ কারণে গুদামে ধান বিক্রি করতে কৃষকের আগ্রহ কম।

কৃষকরা জানান, গুদামে ধান নিয়ে গেলে আর্দ্র্রতার কথা বলে প্রতি মণে এক-দুই কেজি করে বেশি ধান নেওয়া হয়। ভেজা বলে অনেক সময় ধান ফেরতও দেওয়া হয়। ধান বিক্রি করে টাকার জন্য ঘুরতে হয় বেশ কয়েক দিন। সঙ্গে গাড়িভাড়া ও শ্রমিক খরচ লাগে। এ ছাড়া খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখায়।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দপ্তর সূত্র জানায়, এ উপজেলায় গোল্লাপাড়া ও কাঁমারগা খাদ্যগুদাম মিলিয়ে ১ হাজার ৮৪৮ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। গত ১০ মে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে এবং তা ১৬ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন কৃষক গুদামে ১৭২ মেট্রিক টন ধান বিক্রি করেছে।

উপজেলার হরিপুর গ্রামের কৃষক তাজমুল ইসলাম তাজ বলেন, সরকারিভাবে ধানের দাম কম হওয়ায় গ্রামে বিক্রি করেছি বেশি দামে। গাড়ি ভাড়া দিয়ে গুদামে ধান নিলে লোকসান হয়। সেখানে নানা টালবাহানা করে। টাকা তুলতে ব্যাংকে ঘুরতে হয়। নানা হয়রানি ও বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়। এ কারণে গুদামে ধান বিক্রি করছি না।

চাপড়া গ্রামের কৃষক আজগর আলী জানান, ধান নিয়ে গেলে গুদামের লোকজন মেশিন দিয়ে মেপে বলে- তোমার ধান ভেজা আছে। বিক্রি করতে হলে মণে কয়েক কেজি দিতে হবে, না হলে শুকিয়ে নিয়ে এসো। গুদামে ধান দিতে খুবই ঝামেলা হয়। কিন্তু স্থানীয় বাজারে কোনো ঝামেলা নেই।

উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম বলেন, ধানের সরকারি মূল্য মণ প্রতি ১০৮০ টাকা। অথচ বাজারে মোটা ধান এক হাজার টাকা ও চিকন ধান ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গুদামে চিটা ধান বা কম শুকনা ধান দেওয়ার সুযোগ নেই। এ জন্য কৃষকরা আগ্রহী হচ্ছেন না।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (অতিঃ দাঃ) মোহাম্মদ আলী বলেন, সরকারিভাবে যে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় বাজারেও সেই দামে ধান বেচাকেনা হচ্ছে। যে কারণে খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে নির্বাচিত কৃষকরা আর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.