শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০১:০৫ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না নগরীতে বিএনপি নেতাকে ছুরিকাঘাত আগামী ২৯ নভেম্বর খুলছে রাজশাহী সুগার মিল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১১ বাগমারা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু তালেবের ইন্তেকাল তানোরে মসজিদের এসি অফিসার্স ক্লাবে, ইমামের অর্থ আত্নসাৎ প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তানোরে বিএনপির কর্মীসভা নগরীতে ছাত্রলীগ নেতাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেপ্তার লীজকৃত পুকুর দখল, মালিককে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ পুঠিয়ায় ভুয়া ডাক্তার ধরে প্রাননাশের হুমকির মুখে সাংবাদিকরা রাজশাহী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দুর্নীতির প্রতিবাদে মানববন্ধন তানোর থানায় দালালের দৌরাত্ন্য বৃদ্ধি, অসহায় মানুষ দুর্গাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে আটক ৩ জনের কারাদণ্ড গ্রাহকের ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, বন্ধু মিতালীর চেয়ারম্যানসহ আটক ৪ রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে আ.লীগকে দূরে রাখতে ছাত্রনেতাদের চাপ অর্ন্তবর্তী সরকারকে নিরপেক্ষ না হওয়ার আহ্বান বিএনপি নেতাদের তানোরে সরকারি কর্মকর্তা ও সুধীজনদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সাম্প্রতিক সময়ে অটোরিকশা বন্ধের দাবিতে সচেতন নাগরকবাসী
তপ্ত রোদে চাল সংগ্রহে ব্যস্ত রাজশাহীর চাতাল শ্রমিকরা

তপ্ত রোদে চাল সংগ্রহে ব্যস্ত রাজশাহীর চাতাল শ্রমিকরা

আর কে রতন :
তপ্ত রোদে মানুষ যখন বাইরে যেতে ভয় পান কিংবা একটু শীতল ঠান্ডা ছায়ায় অথবা নিজ ঘরে বসে বিশ্রাম নেন। ঠিক তখনই একদল নারী শ্রমিককে খালি পায়ে ইট-পাথরের তৈরী চাতালে ধান শুকাতে ব্যস্ত দেখা যায়। এরা হলেন চাতাল শ্রমিক।

প্রচন্ড রোদ মাথায় নিয়ে দিনভর শ্রম দিয়ে ধান থেকে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চাল প্রস্তত করছেন এই শ্রমিকরা। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করে যা আয়-রোজগার হয়, তা দিয়েই কোন মতে কষ্টের মধ্য দিয়ে জীবিকা চালানের চেষ্টা করছেন তারা। রাজশাহী জেলায় প্রায় শতাধিক ধান চাতাল রয়েছে। প্র্রত্যেক চাতালে ৫ থেকে ১০ জন পর্যন্ত শ্রমিক কাজ করে থাকেন।

রাজশাহীর মোহনপুর সদর উপজেলার গ্রামের চাতাল শ্রমিক নুরবানু জানান, দিন-রাত কঠোর পরিশ্রমে ঘাম ঝরে শরীর থেকে। ভিজে যায় পরনের বস্ত্র। আচঁল দিয়ে বার বার মুখ মুছেতে হয়। শরীরের ঘাম শরীরে মিলে যায়। ক্লান্ত শ্রান্ত তবুও ধান শুকাতে ব্যস্ত চাতাল শ্রমিকরা। কখনো কখনো শরীর জিরাতে চলে যাই গাছতলায়। এতো শ্রম দিয়ে দিন শেষে আসে তিন-চারশো টাকা, তা দিয়ে কোন মতে পরিবার পরিজন নিয়ে দু’মুঠো অন্ন মুখে আসে।
জেলার পবা উপজেলার নওহাটা এলাকার চাতাল শ্রমিক আসাদ আলী জানান, চাতাল শ্রমিকদের আসতে হয় ভোরবেলা। বাড়িতে ফিরতে হয় রাত ৯টা বা ১০টার দিকে। ভোরে ধান সিদ্ধ করা আর সকাল থেকে ধান শুকানো আবার সন্ধ্যায় ধান ঘরে তোলা ও মাপযোগ করার কাজ করতে হয়।

বাগমারা উপজেলার চাতাল মালিক বাচ্চুু জানান, আসলে চাতালে সবাই কাজ করতে পারে না। এখানে কাজ করতে অনেক ধোর্য্যরে প্রয়োজন। কারণ চাতালে একটু শ্রম বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু প্রায় সারা বছর কাজ হয়ে থাকে। ফলে শ্রমিকদের পুঁশিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, আমরা যারা চাতাল মালিক আছি তারা সবাই শ্রমিকদের কাজের সঠিক মুজুরী দিয়ে থাকি। কারণ শ্রমিক ছাড়া তো আমাদের চাতাল চালানো সম্ভব নয়। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.