শনিবর, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০১:২২ am

সংবাদ শিরোনাম ::
নির্বাচিত সংসদ ছাড়া করা যায় না সংবিধান পরিবর্তন : গয়েশ্বর সকল ধর্মের মানুষ মিলে সুন্দর দেশ গড়তে চাই : সেনাপ্রধান কৃষক-বিজ্ঞানী সম্মেলনে মালয়েশিয়ায় স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী নূর মোহাম্মদ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হবে : আসিফ নজরুল দুর্গাপুরে ‘অরবিট কোচিং’ সেন্টারে এসএসসি প্রস্তুতি ক্লাসের উদ্বোধন কীর্তিমান আব্দুর রাজ্জাকের বীরত্ব আজও মনে পড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জেনেভা বিমানবন্দরে হেনস্তার শিকার আসিফ নজরুল রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে ১১ জন গ্রেপ্তার রাজধানীতে বিএনপির র‌্যালি ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা দুর্গাপুরে নাশকতার মামলায় ছাত্রলীগের সভাপতি শাকিলসহ গ্রেপ্তার ৩ ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মন্ত্রিসভায় থাকছেন যারা বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হুমকির প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন রাজশাহী পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১ নগরীতে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতার ছেলে তুহিন গ্রেপ্তার রাজশাহীতে ঋত্বিক ঘটকের দেয়ালচিত্র মুছে ফেলার হুমকি অধ্যক্ষের তানোরে ‘রুলফাও’র আয়োজনে প্রকল্প অবহিতকরণ সভা দুর্গাপুরে চাঁদাদাবির অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার তানোরে স্বামীর ওপর অভিমানে গলাই ফাঁস দিয়ে গৃহবধুর আত্নহত্যা দুর্গাপুরে বিএনপির আয়োজনে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপিত
তানোরের মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ফাও কাজে অর্থ অপচয়!

তানোরের মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ফাও কাজে অর্থ অপচয়!

নিজস্ব প্রতিবেদক, তানোর :
রাজশাহীর তানোরে পাঁচন্দর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিষয়ে পাঠদান হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ তারা দীর্ঘদিন ধরে কম্পিউটার শিক্ষা (হাতে-কলমে) অর্জন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এছাড়াও স্কুলে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস নেয়া হয় না।

অন্যদিকে বিদ্যালয়ে লাইব্রেরীও নেই। ফলে কম্পিউটার শিক্ষক নাদিরা খাতুন ও লাইব্রেরিয়ান (সহকারী শিক্ষক) ইউসুফ আলী বসে বসে সকল সুবিধা ভোগ করছেন। যা চাকরি নীতিমালা পরিপন্থী।

তারা বলেন, সরেজমিন তদন্ত করলেই এই অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে। এঘটনায় এলাকার অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বিগত ১৯৬২ সালে মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন। পরে ১৯৮৬ সালে এমপিওভুক্ত করা হয়। বিদ্যালয়ে ১৩ জন শিক্ষক ও ৬ জন কর্মচারী রয়েছে। আওয়ামী লীগের সময়ে কয়েকটি পদে জনবল নিয়োগ দিয়ে প্রায় কোটি টাকা বাণিজ্যে করা হলেও বিদ্যালয়ের উন্নয়নে একটি টাকাও খরচ করা হয়নি।

ফলে এসব শিক্ষককের বেতন বন্ধের দাবিতে গত ৩ নভেম্বর রোববার এলাকাবাসি ডাকযোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, রাজশাহী জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও আঞ্চলিক শিক্ষা কর্মকর্তার (ডিডি) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

একাধিক অভিভাবকরা বলেন, এই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে, তারা তাদের সন্তানদের এই স্কুলে আর লেখাপড়া করাবেন না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সুত্র জানান, প্রতিমাসে এই দুই শিক্ষকের বেতনের কিছু অংশ কর্মকর্তা নেয়, যে কারণে ঘটনা জানার পরেও তাদের বিষয়ে তিনি নীরব রয়েছেন।

এব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওবাইদুল্লাহ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব দেখবে কর্তৃপক্ষ বলে এড়িয়ে গেছেন তিনি।

এবিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিনহাজুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.