বৃহস্পতিবর, ১৯ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৭:০২ am

সংবাদ শিরোনাম ::
পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক বৈরী আবহাওয়ার অজুহাতে বিদ্যুতের লোডশেডিং, অসহায় মানুষ বাগমারায় সাবেক এমপি এনামুল হক গ্রেফতার বাগমারায় মোমবাতির আগুনে ব্যবসায়ীর দোকান ও বসতবাড়ি পুড়ে ছাঁই মোহনপুরে চুরির মালামাল উদ্ধার, ১২ ঘন্টা পর চোর আটক মোহনপুরে ঈদে মিলাদুননবী (সা:) পালিত রাজশাহীতে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপিত
ব্যাংক খোলা আজ, গ্রাহক উপস্থিতি কম

ব্যাংক খোলা আজ, গ্রাহক উপস্থিতি কম

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে গতকাল বুধবার থেকে সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়েছে। এ লকডাউনের আওতায় প্রথমে ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা ছিল, তবে পরে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংক খোলা রয়েছে। সকাল ১০টা থেকে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। চলবে বেলা একটা পর্যন্ত। এ ছাড়া ব্যাংক খোলা থাকবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত।

গত মঙ্গলবার ব্যাংক খোলাসংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার। আর সিটি করপোরেশন এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবসে খোলা রাখতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শাখাসহ বৈদেশিক মুদ্রায় অনুমোদিত ডিলার শাখা খোলা রাখতে হবে। অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া ১৫ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত এ সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে।

আজ সকালে রাজধানীর বিভিন্ন ব্যাংকে গ্রাহকের তেমন চাপ লক্ষ করা যায়নি। কয়েকজন ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সাধারণ গ্রাহকের চাপ কম থাকলেও অন্যান্য গ্রাহকের উপস্থিতি রয়েছে। আমদানি ও রপ্তানিসংক্রান্ত কাজ চলছে।

মতিঝিল ও গুলশান-বনানীর কয়েকজন ব্যাংক কর্মকর্তা জানান, জরুরি লেনদেন ছাড়া অন্য কাজে ব্যাংকে কেউ আসছেন না। যারা এসেছেন, তাদের বেশির ভাগই ব্যবসা সংক্রান্ত ও টাকা তোলার জন্য।

সর্বাত্মক লকডাউনের আওতায় প্রথমে ব্যাংক ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়ায় ১৩ এপ্রিল রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকের উপচে পড়া ভিড় হয়। ওই দিন বেশির ভাগ ব্যাংকেই বাইরে গ্রাহকের লম্বা লাইন লক্ষ করা যায়। ব্যাংকগুলোতে টাকা উত্তোলনের ব্যাপক চাপ তৈরি হয়। সূত্র : প্রথমআলো। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.