শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৭:২৬ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ
নগরীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে আনসার সদস্য নিহত

নগরীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে আনসার সদস্য নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে আনসার বাহিনীর এক সদস্য নিহত হয়েছেন। তিনি আনসার বাহিনীর হ্যান্ডবল দলের খেলোয়াড় ছিলেন। এছাড়াও তিনি ভাল বাস্কেটবল খেলতেন।

শনিবার (১০ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে মহানগরীর হেতেমখাঁ এলাকায় ওয়াসার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের ভেতর আনসারদের একটি কোয়ার্টারের সামনে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তির নাম মিজানুর রহমান মিজান (৩৬)। নগরীর হেতেমখাঁ সবজিপাড়া মহল্লায় তাঁর বাড়ি। বাবার নাম মো. মন্টু। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য মাধব নামে এক ব্যক্তিকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা। মাধবের বাড়ি হেতেমখাঁ এলাকায়। তিনি মিজানেরই বন্ধু ছিলেন। এলাকায় সুদ আর মাদকের ব্যবসা করেন মাধব।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওয়াসার ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের পাশে রেজা নামে এক ব্যক্তির একটা দোকান আছে। লকডাউন চলার কারণে মিজানুর ওই দোকানীকে লাইট বন্ধ করে ব্যবসা করতে বলেন। কিন্তু কেন লাইট বন্ধ করতে হবে এই প্রশ্ন তুলে মিজানুরের সঙ্গে তর্কে জড়ান মাধব।

এ সময় তাঁদের দুজনের হাতাহাতিও হয়। তখন অন্য বন্ধুরা তাঁদের থামান। এরপর মিজানুর প্লান্টের ভেতরের এলাকায় ঢুকে আনসারদের কোয়ার্টারের সামনে সেখানকার সদস্যদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর মাধব গিয়ে তাঁকে আচমকা ছুরিকাঘাত করেন। পরে মাধবসহ আরও কয়েকজন তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মিজানুরকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় মাধব পালিয়ে যান।

মিজানের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। তাঁরা মাধবের বাড়িতে হামলার প্রস্তুতি নেন। কেউ কেউ গিয়ে বাড়ির গেট ধাক্কাধাক্কি করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। এ সময় এলাকার লোকজন রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেন। তাঁরা মাধবকে আটকের দাবিতে নানা শ্লোগান দিতে থাকেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এলাকায় উত্তেজনায় চলছিল।

স্থানীয়রা জানান, নিহত মিজানুর রহহমান খেলোয়াড় কৌটায় আনসার বাহিনীতে চাকরিতে ঢুকেছিলেন। তিনি ভাল হ্যান্ডবল ও বাস্কেটবল খেলতেন। বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসেও তিনি আনসার বাহিনীর দলে ছিলেন। খেলা শেষে ছুটিতে তিনি বাড়ি এসেছিলেন। এসেই হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন।

রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র গোলাম রুহুল কুদ্দুস বলেন, মিজানুরের মরদেহের বুকের বাম পাশে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলেই আছে। অপ্রীতিকর আর কোন ঘটনা যাতে না ঘটে সেটি দেখা হচ্ছে। কেন হত্যাকাণ্ড, কে জড়িত- এসব পরে বলা যাবে। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.