শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৮:২৫ am
নিজস্ব প্রতিবেদক :
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য- মোঃ ইমন মিয়া মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বছর ঘুরে আবার আমাদের মাঝে চলে এসেছে মহান রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে রহমত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস, মাহে রমজান।
পবিত্র রমজান মাসে একজন রোজাদার মহান রাব্বুল আল আমিনের কাছে করুণা ভিক্ষা করলে সন্তুষ্টচিত্তে তিনি বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। এই পবিত্র মাহে রমজানে একজন প্রকৃত মুমিন ব্যক্তি সারাদিন সব ক্ষেত্রে সংযমী থাকেন আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায়।
তিনি আরও বলেন, রমজান মাস হলো বরকতের মাস, কেন না মানুষের গুণাহগুলোকে দূরীভূত করে তার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক পূর্ণতার ক্ষেত্র সৃষ্টি করে সিয়াম সাধনা। অবশ্য রোজা রাখার উদ্দেশ্যটাও পাপ থেকে বিরত থাকা, ইমান ও তাকওয়া অর্জন করা। সুতরাং রমজান মাসের অবদান বহুমাত্রিক ও সর্বজনীন।
মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কালামে সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন: হে ইমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনি ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যেন তোমরা তাকওয়া বা আল্লাহ ভীতি অর্জন করতে পারো।
আবু হুরায়রাহ্ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন রমজান মাস আসে আসমানের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় এবং দোজখের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়। (সহি বুখারি, মুসলিম)। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে ও সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসের রোজা রাখবে তার আগের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।
মাহে রমজান প্রতিটি মুসলমানের জীবনে বয়ে আনুক শান্তি- সুখের বার্তা, সবার জীবন হয়ে উঠুক মঙ্গলময়, মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের দরবারে এ প্রার্থনা জানাই। রা/অ