শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০২:০৬ pm
নিজস্ব প্রতিবেদক :
গাইবান্ধা জেলা সাঘাটায় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহনকারী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক সদস্য মো. ইমন মিয়া জন্মস্থান সাঘাটা তার শৈশব কৈশোর কাটিয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন নিজ জেলা ও অন্য জেলাতে করেন। পড়ালেখার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতি ও সামাজিক উন্নয়ন মূলক গরীর অসহায় মানুষের জন্য কাজে সাথে যুক্ত হয়ে স্বপরিবার নিজ জেলাতে অবস্থান করছেন সুদীর্ঘ সময় ধরে।
পড়ালেখার কারনে ইমন মিয়া অন্য জেলাতে থাকে নাড়ীর টানে জন্মভূমিতে থাকা আত্নীয়স্বজন বন্ধু বান্ধব নেতা কর্মী শুভাকাঙ্ক্ষীদের খোঁজ খবর নিয়মিত রাখার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন সর্বদাই । করো না কালে কিংবা কারো বিশেষ বিপদকালীন সময় সহযোগিতার হাত প্রসারিত করার চেষ্টা করেছেন সাধ্যমত।
গত ২ জানুয়ারি সাঘাটার কৃতি সন্তান এর জন্মদিনে আত্মীয় স্বজন ছাড়াও বন্ধু বান্ধব ও রাজনৈতিক সহ যোদ্ধা, নেতা কর্মী, বড় ভাই, ছোট ভাই শুভাকাঙ্ক্ষী ও সাংবাদিক কর্মী শুভানুধ্যায়ীদের অগণিত শুভেচ্ছা বার্তায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব থাকে ।
দীর্ঘদিন পড়াশুনার ও রাজনীতির জন্য বাহিরে অবস্থান করলে ও নিজের মনটা সুযোগ বুঝেই গ্রামে টানে নিজ থানাতে পড়ে থাকে বলে মন্তব্য করে।
মোবাইল ফোনে মো. ইমন মিয়া এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে আরো বলেন, জন্মদিনের ভালোবাসায় আমি সবার নিকট চির সিক্ত ও চিরকৃতজ্ঞ আমার অজান্তে, অগোচরে আপনাদের এত ভালোবাসা লুকিয়ে ছিল অবিশ্বাস্য ০২ জানুয়ারি ছিল আমার জন্মদিন। সারাদিন কেটেছে নানান কাজের ব্যস্ততায়। আর জন্মদিনের শুভেচ্ছার জবাব দিতে এবং নোটিফিকেশনের ভীড়ে হয়তো অনেকের অভিনন্দনের জবাব দিতে পারি নাই। সে জন্য আগেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আর ও বলেন আর আমার ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য সবাই দোয়া করবেন আমি যেন আরো অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারি। এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত কে শক্তিশালী করতে পারি। অবশেষে তিনি দলমত নির্বিশেষে নৌকায় আস্তা রাখার কথা বলেছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন করার প্রতিক নৌকা, শেখ হাসিনার হাতে দেশ থাকলে পথ হারাবে না বাংলাদেশ।
ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, ইমো, টেলিগ্রাম, টুইটার, ফোনে সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যাঁরা আমাকে উইশ করেছেন, আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ হতে কৃতজ্ঞতা এবং আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। নানা ঝামেলায় কিংবা ভুলে যাওয়ার কারণে যারা আমাকে অভিন্দন জানাতে পারেননি, তাদের জন্য ও আমার ভালোবাসা থাকবে।
জীবনের মধ্যগগনে দাঁড়িয়ে আমি ভাবছি, দেখছি এবং উপলব্ধি করছি সকলের ভালোবাসা দোয়া ও আন্তরিকতাপূর্ণ ভালোবাসার বাইরে সবই তুচ্ছ। আমার অজান্তে হাজারো প্রাণ প্রতিনিয়ত আমার কল্যাণ প্রার্থনা করছেন একজীবনে এর চেয়ে বেশী আর কি পাবার হতে পারে। আমি কৃতজ্ঞ, ধন্যবাদ সবাইকে আমার ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা আপনাদের জন্য আজীবন থাকবে, ইনশাআল্লাহ। আমার ভবিষ্যতের প্রতিটি সাফল্য, প্রতিটি সুখ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে চাই।
সকলের ভালোবাসা নিয়ে সমাজের অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে যে কোন শুভ কাজের সাথে নিজেকে যুক্ত রাখার ধারাবাহিকতায় অবিচল থাকার প্রয়াস ব্যাক্ত করে ভুল ভান্তি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করে অনাগত আগামীর প্রতি সকলের দোয়া কামনা করেন তিনি এ সময়। রা/অ