রবিবর, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ১২:০১ am

সংবাদ শিরোনাম ::
কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন গোদাগাড়ীতে প্লাজমা ফাউন্ডেশনের ৯ম তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন আমবাগান থেকে বাঘায় দিনমুজুরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার নগরীতে জেলা কৃষকলীগ সভাপতি তাজবুল ইসলামসহ ১৫ জন গ্রেপ্তার নাচোলে মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের ১৪৮তম শাখা উদ্বোধন গণতন্ত্রের মোড়কে বাকশাল কায়েম চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা : সাকি তানোরে আলু বীজে মহাসিন্ডিকেট, দ্বিগুন দামে দিশেহারা চাষীরা! দুর্গাপুর ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক রফিক সরকারের দাফন সম্পন্ন দুর্গাপুরে বিএনপি’র আয়োজনে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপিত মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য কোথাও বসাতে না পেরে বিক্রি করলেন ভাঙারির দোকানে রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা নেই : আনন্দবাজারকে জামায়াতের আমির আগামী তিন মৌসুমের জন্য আইপিএলে যে ১৩ ক্রিকেটারের নাম দিল বিসিবি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েও কাজ থামিয়ে রাখেননি অভিনেত্রী হিনা খান নগরীতে সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধে ১১ জন গ্রেপ্তার তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাঁচার রোধে হট্টগোল মারপিট দুর্গাপুরে হোজা নদী পুন:খনন ও দখলমুক্ত দাবিতে ইউএনও’কে স্মারকলিপি রাজশাহীতে সমন্বয়ক পেটানোর ব্যাখ্যা দিল মহানগর ছাত্রদল আঘাতের দাগে সম্পর্কের রূপান্তর ! রাজু আহমেদ তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না
বাগমারায় জাপার হারানো আসন উদ্ধারে মরিয়া আবু তালেব

বাগমারায় জাপার হারানো আসন উদ্ধারে মরিয়া আবু তালেব

আবু বাককার সুজন (নিজস্ব প্রতিবেদক) বাগমারা :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে আবু তালেব প্রামানিক লাঙ্গল প্রতীকে বিজয়ী হয়ে হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে চান। এ লক্ষ্যে এখন থেকেই তিনি মরিয়া হয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে লাঙ্গল প্রতীকে ভোট চেয়ে কুশল বিনিময় করে প্রচারনা চালাচ্ছেন পুরোদমে।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনটি ১৯৮১ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত জাতীয় পার্র্টির দখলে ছিল। নানা কারণে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টি তৃতীয় স্থানে চলে যায়। এ দু’টি নির্বাচনে বিএনপি ও ৪ দলীয় জোটের প্রার্থী মোহাম্মদ আবু হেনা বিজয়ী হন। এরপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আ.লীগের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক বিজয়ী হন। সেই থেকে জাতীয় পাটির ধস নামতে শুরু করে। দুর্বল হয়ে পড়ে পার্টির সাংগঠনিক কাঠামো। এমনি এক বিপর্যয়ের মুখে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল তালেব প্রামানিক বাগমারায় জাতীয় পার্টির হাল ধরেন। আল্প দিনের মধ্যেই তিনি জাতীয় পার্টিকে চাঙ্গা করে তুলেন। মাঠ পর্যায়ে নেতাকর্মীদের আরো চাঙ্গা করতে এবং জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব প্রমাণ করতে বিগত ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবু তালেব প্রামানিক চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে সম্মানজনক (২০ হাজার ৭০০) ভোট পেয়েছিলেন।

আবু তালেব প্রামানিক ১৯৮৩ সালে উত্তর বঙ্গের প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রয়াত মন্ত্রী সরদার আমজাদ হোসেনের হাত ধরে জাপার ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হন। ছাত্র রাজনীতি থেকে ১৯৮৭ সালে তিনি বাগমারা উপজেলা জাপার যুব সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৯০ সালে উপজেলা জাপার সভাপতি এবং জেলা জাপার সহসভাপতি নির্বাচিত হয়ে বর্তমান পর্যন্ত তিনি এ দু’টি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

বর্তমান সরকারের বিভিন্ন্ কর্মকান্ডের সমালোচনা করে আবু তালেব বলেন, গত সংসদে জাপা মহাজোটের শরীক দলে এবং বর্তমান সংসদে বিরোধী দল হিসাবে থাকলেও তৃণমূল পর্যায়ে নেতা-কর্মিদের কোনো মূল্যায়ন করা হয়নি। কাজেই আসন্ন নির্বাচনে তিনি এ আসনে জাপার একক প্রার্থী হিসাবে মাঠে নেমেছেন। তিনি আরো জানান, তার নেতৃত্বে বাগমারায় বর্তমানে জাপা ভালো আবস্থায় ফিরে এসেছে। তৃণমূল পর্যায়ে নেতাকর্মীরা এখন উজ্জীবিত। তার লাঙ্গল প্রতীকের প্রতি ক্রমেই যেভাবে গণজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে তাতে তার বিজয় শতভাগ নিশ্চিত বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.