বুধবা, ১১ িসেম্র ২০২৪, সময় : ০৬:৪০ am
গোটা বিশ্বে প্রায় সমস্ত জায়গাতেই পালন করা হয় আজকের দিনটি। বিভিন্ন জায়গায় বার করা হয় র্যালি।১৯৬৩ সালে হার্ভি বল প্রথম কিছু ব্যবসায়ীক কারণে তৈরি করেন স্মাইলি বা হাসি-র চিহ্নটি। এরপরেই কোনও কিছু ভালো বোঝাতে বা উৎসাহ দেওয়া জন্য জনপ্রিয় হয়ে যায় এই চিহ্নটি। প্রথম ১৯৯৯ সালে সেই চিহ্নকে সামনে রেখেই পালিত হয় ওয়ার্ল্ড স্মাইল ডে বা বিশ্ব হাসি দিবস। ২০০১ সালে হার্ভি মারা গেলে ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশনের তরফ থেকে তাঁর শ্রদ্ধায় প্রতি বছর পালন করা হয় এই দিনটি।
অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানা যায়, ড. মদন কাটারিয়ার ১৯৯৮ সালে প্রথম চালু করেন এই বিশ্ব হাসি দিবসের। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।
হাসির জন্য বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বিশেষ ক্লাব। পার্ক ও অন্যান্য ফাঁকা জায়গায় বিভিন্ন মানুষ জড়ো হন হাসির মাধ্যমে শরীর ভালো রাখতে। এই বিশেষ দিনটিও মানুষ চিরকালই এভাবে উৎযাপন করে এসেছেন। কিন্তু এখন করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজের বাড়িতে পালন করলেন বিশ্ব হাসি দিবস।