বুধবা, ১১ িসেম্র ২০২৪, সময় : ০৬:৪০ am

সংবাদ শিরোনাম ::
হাসিনার তৈরী আইন দিয়েই তার বিচার হবে : নগর জামায়াত সেক্রেটারি ইমাজ নগরীতে ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী সেই ‘ডন’ গ্রেপ্তার আড়ালে পাচার, নারী নিরাপত্তায় মনোযোগ দরকার : উদিসা ইসলাম সীমান্ত-সংলগ্ন মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি সিরিজের দ্বিতীয়টিতে টস হেরেছে বাংলাদেশ, একাদশে এক পরিবর্তন রাজশাহীতে সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ড ও বিভিন্ন অপরাধে গ্রেপ্তার ১৩ এবারের বিজয় দিবসের কনসার্টে মূল চমক বেবী নাজনীন মোহনপুরে ভুল সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে প্যানেল চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন ভারতীয় বেডশিট ছুড়ে ফেললেন রিজভী, আগুন দিলেন নেতাকর্মীরা মোহনপুরে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে লীজকৃত পুকুরে মাছ ধরার অভিযোগ নগরীতে ছাত্রলীগের নেতাকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু ধূসর ক্লিন সিটি রাজশাহী এখন ধূলই ক্ষতিকর বস্তুকণা উদ্বেগজনক নৌযানসহ ৭৯ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড নাচোলে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে হাইব্রিড ধানবীজ বিতরণ উদ্বোধন রাবিতে পোষ্য কোটায় ভর্তি, প্রশাসনকে লাল কার্ড দেখালেন শিক্ষার্থীরা বৃদ্ধের সাথে যুবলীগ নেত্রীর বিয়ে, ফুলশয্যার আগেই টাকা নিয়ে উধাও তানোরে দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস উদযাপিত দুর্গাপুরে বেগম রোকেয়া দিবস পালিত নাচোলে আন্তর্জাতিক দূর্ণীতি বিরোধী দিবস উদযাপিত
কেন চালু হয়েছিল বিশ্ব হাসি দিবস? জেনে নিন

কেন চালু হয়েছিল বিশ্ব হাসি দিবস? জেনে নিন

নয়াদিল্লি: কথায় বলে, যে কোনও অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ হচ্ছে হাসি। প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস। কেবল মন নয়, শরীরও নাকি ভালো রাখে হাসি। চিন্তা কমানো থেকে শুরু করে, শরীরের পেশীকে আরাম দেওয়া এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নাকি সাহায়্য করে প্রাণখোলা হাসি!

গোটা বিশ্বে প্রায় সমস্ত জায়গাতেই পালন করা হয় আজকের দিনটি। বিভিন্ন জায়গায় বার করা হয় র‍্যালি।১৯৬৩ সালে হার্ভি বল প্রথম কিছু ব্যবসায়ীক কারণে তৈরি করেন স্মাইলি বা হাসি-র চিহ্নটি। এরপরেই কোনও কিছু ভালো বোঝাতে বা উৎসাহ দেওয়া জন্য জনপ্রিয় হয়ে যায় এই চিহ্নটি। প্রথম ১৯৯৯ সালে সেই চিহ্নকে সামনে রেখেই পালিত হয় ওয়ার্ল্ড স্মাইল ডে বা বিশ্ব হাসি দিবস। ২০০১ সালে হার্ভি মারা গেলে ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশনের তরফ থেকে তাঁর শ্রদ্ধায় প্রতি বছর পালন করা হয় এই দিনটি।

অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানা যায়, ড. মদন কাটারিয়ার ১৯৯৮ সালে প্রথম চালু করেন এই বিশ্ব হাসি দিবসের। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।

হাসির জন্য বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বিশেষ ক্লাব। পার্ক ও অন্যান্য ফাঁকা জায়গায় বিভিন্ন মানুষ জড়ো হন হাসির মাধ্যমে শরীর ভালো রাখতে। এই বিশেষ দিনটিও মানুষ চিরকালই এভাবে উৎযাপন করে এসেছেন। কিন্তু এখন করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজের বাড়িতে পালন করলেন বিশ্ব হাসি দিবস।

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.