শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৩:৩৭ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না নগরীতে বিএনপি নেতাকে ছুরিকাঘাত আগামী ২৯ নভেম্বর খুলছে রাজশাহী সুগার মিল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১১ বাগমারা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু তালেবের ইন্তেকাল তানোরে মসজিদের এসি অফিসার্স ক্লাবে, ইমামের অর্থ আত্নসাৎ প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তানোরে বিএনপির কর্মীসভা নগরীতে ছাত্রলীগ নেতাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেপ্তার লীজকৃত পুকুর দখল, মালিককে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ পুঠিয়ায় ভুয়া ডাক্তার ধরে প্রাননাশের হুমকির মুখে সাংবাদিকরা রাজশাহী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দুর্নীতির প্রতিবাদে মানববন্ধন তানোর থানায় দালালের দৌরাত্ন্য বৃদ্ধি, অসহায় মানুষ দুর্গাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে আটক ৩ জনের কারাদণ্ড গ্রাহকের ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, বন্ধু মিতালীর চেয়ারম্যানসহ আটক ৪ রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে আ.লীগকে দূরে রাখতে ছাত্রনেতাদের চাপ অর্ন্তবর্তী সরকারকে নিরপেক্ষ না হওয়ার আহ্বান বিএনপি নেতাদের তানোরে সরকারি কর্মকর্তা ও সুধীজনদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সাম্প্রতিক সময়ে অটোরিকশা বন্ধের দাবিতে সচেতন নাগরকবাসী
বাবার মৃত্যুতে ভেঙে মুষড়ে পড়ায় সহযোগিতা করেন রাহুল গান্ধী : দিব্যা

বাবার মৃত্যুতে ভেঙে মুষড়ে পড়ায় সহযোগিতা করেন রাহুল গান্ধী : দিব্যা

বিনোদন ডেস্ক :
বাবার মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। শুধু মুষড়ে পড়াই নয়, বার বারই নিজেকে শেষ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনাও ঘিরে ধরেছিল তাকে। তবে সেই ভাবনা থেকে তাকে সরে আসতে সহযোগিতা করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক সাক্ষাৎকারে এমনই দাবি করেছেন কন্নড় অভিনেত্রী দিব্যা স্পন্দনা।

টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, কীভাবে তিনি নিজের মনের সঙ্গে লড়াই চালিয়েছেন, কীভাবে তার দিনগুলি কেটেছে, আর কীভাবেই বা সেই কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসেছেন, সাক্ষাৎকারে তা খোলসা করেছেন ভারতীয় লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিব্যা স্পন্দনা।

কংগ্রেসের এ মুখপাত্র বলেন, বাবার মৃত্যুর দুই সপ্তাহ পর সংসদে গিয়েছিলাম। তখনও শোকের মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সংসদে কী হচ্ছিল, কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।

কংগ্রেসের সাবেক সংসদ সদস্য আরও জানান, বাবার মৃত্যুর শোক এমনভাবে ঘিরে ধরেছিল যে, তিনি কাজে মন বসাতে পারছিলেন না। তার ওপর আবার নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। একে তো বাবার মৃত্যু, তার ওপর নির্বাচনে হার- একসঙ্গে দুই ধাক্কা মানসিক অশান্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল। তখন মনে হচ্ছিল, আত্মহত্যাই একমাত্র পথ।

সেই পথই যখন বেছে নেওয়ার পথে হাঁটছিলেন, ঠিক সেই সময়েই তার পাশে এসে দাঁড়ান রাহুল গান্ধী। তাকে মানসিকভাবে যথেষ্ট সহযোগিতা ও শক্তি যোগান। আত্মহত্যার চিন্তাভাবনার পথ থেকে সরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন তিনি, বলেন দক্ষিণী নায়িকা।

স্পন্দনা বলেন, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রভাব রয়েছে যাদের, তারা হলেন আমার মা, তার পর বাবা এবং তৃতীয় জন রাহুল গান্ধী। কন্নড় অভিনেত্রীর দাবি, রাহুল যদি সেদিন তার পাশে এসে না দাঁড়াতেন, তা হলে অনেক কিছু ঘটে যেতে পারতো।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে যুব কংগ্রেসে যোগ দেন স্পন্দনা। কর্নাটকের মান্ড্য থেকে ২০১৩ সালের উপনির্বাচনে জিতে সংসদ সদস্য হন। কংগ্রেসের সমাজমাধ্যম সেলের প্রধান ছিলেন স্পন্দনা। পরে ওই পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। গত বছর আবার অভিনয়ে ফেরার কথাও ঘোষণা করেছিলেন দিব্যা। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.