শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ১০:০২ am

সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক
বাবার মৃত্যুতে ভেঙে মুষড়ে পড়ায় সহযোগিতা করেন রাহুল গান্ধী : দিব্যা

বাবার মৃত্যুতে ভেঙে মুষড়ে পড়ায় সহযোগিতা করেন রাহুল গান্ধী : দিব্যা

বিনোদন ডেস্ক :
বাবার মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। শুধু মুষড়ে পড়াই নয়, বার বারই নিজেকে শেষ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনাও ঘিরে ধরেছিল তাকে। তবে সেই ভাবনা থেকে তাকে সরে আসতে সহযোগিতা করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক সাক্ষাৎকারে এমনই দাবি করেছেন কন্নড় অভিনেত্রী দিব্যা স্পন্দনা।

টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, কীভাবে তিনি নিজের মনের সঙ্গে লড়াই চালিয়েছেন, কীভাবে তার দিনগুলি কেটেছে, আর কীভাবেই বা সেই কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসেছেন, সাক্ষাৎকারে তা খোলসা করেছেন ভারতীয় লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিব্যা স্পন্দনা।

কংগ্রেসের এ মুখপাত্র বলেন, বাবার মৃত্যুর দুই সপ্তাহ পর সংসদে গিয়েছিলাম। তখনও শোকের মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সংসদে কী হচ্ছিল, কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।

কংগ্রেসের সাবেক সংসদ সদস্য আরও জানান, বাবার মৃত্যুর শোক এমনভাবে ঘিরে ধরেছিল যে, তিনি কাজে মন বসাতে পারছিলেন না। তার ওপর আবার নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। একে তো বাবার মৃত্যু, তার ওপর নির্বাচনে হার- একসঙ্গে দুই ধাক্কা মানসিক অশান্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল। তখন মনে হচ্ছিল, আত্মহত্যাই একমাত্র পথ।

সেই পথই যখন বেছে নেওয়ার পথে হাঁটছিলেন, ঠিক সেই সময়েই তার পাশে এসে দাঁড়ান রাহুল গান্ধী। তাকে মানসিকভাবে যথেষ্ট সহযোগিতা ও শক্তি যোগান। আত্মহত্যার চিন্তাভাবনার পথ থেকে সরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন তিনি, বলেন দক্ষিণী নায়িকা।

স্পন্দনা বলেন, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রভাব রয়েছে যাদের, তারা হলেন আমার মা, তার পর বাবা এবং তৃতীয় জন রাহুল গান্ধী। কন্নড় অভিনেত্রীর দাবি, রাহুল যদি সেদিন তার পাশে এসে না দাঁড়াতেন, তা হলে অনেক কিছু ঘটে যেতে পারতো।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে যুব কংগ্রেসে যোগ দেন স্পন্দনা। কর্নাটকের মান্ড্য থেকে ২০১৩ সালের উপনির্বাচনে জিতে সংসদ সদস্য হন। কংগ্রেসের সমাজমাধ্যম সেলের প্রধান ছিলেন স্পন্দনা। পরে ওই পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। গত বছর আবার অভিনয়ে ফেরার কথাও ঘোষণা করেছিলেন দিব্যা। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.