শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০২:১৯ am

সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক
বিদ্যুতের দামে বোরো আবাদে বাড়ছে কৃষকের সেচ খরচ

বিদ্যুতের দামে বোরো আবাদে বাড়ছে কৃষকের সেচ খরচ

ডেস্ক রির্পোট : বোরো আবাদে কৃষকের সেচ খরচ বাড়ছে। মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ার কারণেই সেচ খরচ নিয়ে বাড়তি চাপে পড়ছে কৃষকরা। বর্তমানে দেশের বেশির ভাগ এলাকায় বোরোর বীজতলা তৈরি হয়েছে। জমিতে চলছে সেচের কাজ। আর বোরো মৌসুম থেকে দেশে উৎপাদিত ধানের প্রায় ৬০ শতাংশ আসে। চলতি বছর ৪৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেশে কৃষকের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৯৭ লাখ ৭৯ হাজার। তার মধ্যে সেচযন্ত্রের আওতায় রয়েছে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৪৬ হাজার ৬৪০ জন। আর শুধু বিদ্যুৎচালিত সেচভুক্ত কৃষক রয়েছে ৭৩ লাখেরও বেশি। বাকিরা ডিজেলচালিত সেচভুক্ত। গত বছর ডিজেল-কেরোসিন ও সারের দাম বাড়ার ফলে বোরোতে ২ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা খরচ বেড়েছে। তার সঙ্গে এবার ৫ শতাংশ খরচ যোগ হবে। সেচের খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষকের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করবে।

সূত্র জানায়, একজন কৃষক আগে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিঘাপ্রতি সেচ খরচ দিলেও এখন দিতে হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। তার বাইরে রোপণ খরচ হচ্ছে বিঘাপ্রতি ২ হাজার ২০০ টাকা। সার, কীটনাশক ও শ্রম খরচ মিটিয়ে শেষ পর্যন্ত ক্ষেতের ফসল ঘরে তুলতে বিঘাপ্রতি ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকা খরচ পড়বে।
সূত্র আরো জানায়, নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত বোরো ধান ছাড়াও রবি মৌসুমে শীতকালীন সবজি, গম, ভুট্টাসহ প্রধান ফসলগুলো উৎপাদিত হয়। বৃষ্টিহীন এ মৌসুমে সেচ ছাড়া ফসল উৎপাদন সম্ভব নয়। আর বিদ্যুতের দাম সামান্য বাড়ানো হলেও সেচযন্ত্রের মালিকরা ভাড়া বাড়িয়ে দিচ্ছে।

এদিকে এ প্রসঙ্গে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপণ্ডপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, বোরো চাষে অতিরিক্ত সেচ লাগে। সেচ দিতে যেন পানির অপচয় না হয় সে জন্য কৃষকদের লক্ষ্য রাখতে বলা হয়েছে।

অন্যদিকে এ ব্যাপারে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক জানান, বিদ্যুতের দাম বাড়ায় উৎপাদন ব্যাহত হবে না। খরচ খুবই সামান্য বাড়তে পারে। সরকার এবার বোরো ধানের আবাদ ও উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রায় ১৭০ কোটি টাকার প্রণোদনা দিচ্ছে। ওই প্রণোদনার আওতায় সারাদেশের ২৭ লাখ কৃষক বিনা মূল্যে বীজ ও সার পাবে। সূত্র : এফএনএস

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.