রবিবর, ২২ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৪:২০ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৯ জনের মৃত্যু ভারতীয় সঞ্চালন লাইনে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনছে সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ৮ দফা দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন নাচোলে গুজব প্রতিরোধে মানববন্ধন অনুষ্ঠতি অনলাইনে সরব, মাঠে নীরব আ.লীগ তানোর প্রেসক্লাব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, প্রতিক বরাদ্দ ঢালাও মামলার কালচার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে : আসিফ নজরুল মোহনপুরে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সমাবেশ অনুষ্ঠিত মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার : হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী মোহনপুরে আ.লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাম গ্রেপ্তার, মিষ্টি বিতরণ দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন
পরবর্তী রাষ্ট্রপতি আলোচনায়, প্রধানমন্ত্রীর কাছে চমক?

পরবর্তী রাষ্ট্রপতি আলোচনায়, প্রধানমন্ত্রীর কাছে চমক?

ডেস্ক রির্পোট :
কে হচ্ছেন বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি-এই আলোচনা এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাদের গণ্ডি ছাড়িয়ে সাধারণ মানুষের মুখেও। জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় এ দলের মনোনীত ব্যক্তিই যে পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হতে যাচ্ছেন, এটা নিশ্চিত।

যদিও আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো বলছে, পরবর্তী রাষ্ট্রপতি কে হবেন তা নিয়ে দলের শীর্ষপর্যায়ের নেতারা আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক কোনো বৈঠক করেননি। প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা কারও নাম নিয়ে অন্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনাও করেননি। ফলে দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে, ধারণা থেকে কথা বলছেন দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

দুই মেয়াদে ১০ বছরের দায়িত্ব পালন শেষ হবে বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা অনুসারে, দুই মেয়াদের বেশি কেউ থাকতে পারবেন না রাষ্ট্রপতি পদে।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের একজন নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, গত কয়েক মাস ধরে এই পদে অনেককে নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। এখন আলোচনার তালিকা থেকে অনেকের নাম বাদ পড়েছে। নতুন কারও কারও নাম যুক্ত হয়েছে। তিনি বলেন, মূলত পারিপার্শ্বিক অনেক বিষয় সামনে রেখে রাষ্ট্রপতি পদে কারও কারও নাম আলোচনায় আসছে। এর মধ্যে থেকে কেউ একজন হতে পারেন আবার নাও হতে পারেন। কেননা রাষ্ট্রপতি পদে আওয়ামী লীগ থেকে কাকে মনোনয়ন দেয়া হবে তা নির্ধারণ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে তার আগে দলীয় প্রধান দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন, পরামর্শ নেন। তখন সম্ভাব্য কারা সে ব্যাপারে একটা শর্টলিস্ট (ছোট তালিকা) পাওয়া যায়। তবে এখন যে নামগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তা মূলত দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানোর মতো।

সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে পরবর্তী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে ২৩ এপ্রিল। এর ৯০ থেকে ৬০ দিন আগে হলে ফেব্রুয়ারির ২৩ তারিখের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। ধারণা করা হচ্ছে, চলিত সংসদের মেয়াদেই অর্থাৎ ৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জানুয়ারির শেষে বা ফেব্রুয়ারির প্রথমেই আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রপতি পদে একজনকে মনোনয়ন দিতে হবে। তাই পরবর্তী রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন তা জানতে হয়তো দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতে পারে।

রাষ্ট্রপতি পদের জন্য বরাবরই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। স্বাধীনতা ঘোষণার পর বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার অবর্তমানে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রপতি করেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপতি পদে আসেন বর্ষীয়ান নেতা জিল্লুর রহমান। ২০১৩ সালের ২০ মার্চ তিনি মারা গেলে ওই বছর এপ্রিলের ২৪ তারিখে প্রথম মেয়াদে ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন মো. আবদুল হামিদ।

বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুসারে, সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন না রাষ্ট্রপতি। সংসদীয় গণতন্ত্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যের ভোটে। রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে হলে সংসদ সদস্য হতে হয় না। তবে সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে একজনকে প্রস্তাবক এবং একজনকে সমর্থক হতে হবে। সংবিধান অনুযায়ী, পরবর্তী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে শপথ না নেয়া পর্যন্ত বর্তমান রাষ্ট্রপতি নিজ পদে বহাল থাকবেন।

কে হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি :
সাধারণত নিজেদের আস্থাভাজন ব্যক্তিকেই রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দেয় ক্ষমতাসীন দল। আর এ কারণেই এরই মধ্যে আওয়ামী লীগে শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি পদ কে পাবেন তা নিয়ে গুঞ্জন। তবে আওয়ামী লীগ চাইলে নিজ দলের নেতাদের বাইরে দল নিরপেক্ষ ব্যক্তিকেও রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দিতে পারে।

আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের কথায় এ পদের জন্য উঠে এসেছে বেশ কিছু নাম। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের নাম বেশ জোরেশোরে আলোচনায় আসছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, মসিউর রহমান কয়েক মাস থেকে আড়ালে থাকছেন। দলীয় কর্মসূচিতেও তাকে দেখা যাচ্ছে কম। তারা মনে করছেন শেষ মুহূর্তে মসিউর রহমান যেন বিতর্কিত না হন এ কারণে তাকে সরিয়ে রাখা হয়েছে। এ থেকেই আলোচনায় উঠে এসেছে তার নাম।

মসিউর রহমান টানা তিন দফায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন। সরকারি চাকরি থেকে অবসরের পর তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে দলের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য হন। পদ্মা সেতু ইস্যুতে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক সব চাপ সহ্য করার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের জন্য সম্মুখভাগের যোদ্ধা ছিলেন তিনি। একাধিক আলোচনায় পদ্মা সেতুর ষড়যন্ত্রে তাকে বিভিন্ন সময়ে প্রদান করা প্রলোভনের বিষয়েও কথা বলেছেন তিনি।

এরপরই যে নামটি শোনা যাচ্ছে তিনি হলেন বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন নারীকে রাষ্ট্রপতি করতে চান- এমন আলোচনা থেকেই শিরীন শারমিনের নাম আসছে। আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য ও স্পিকারকে নিয়ে নেই কোনো নেতিবাচক প্রচারণা। দুই মেয়াদে স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও প্রায় বিতর্ক ছাড়াই নিজ দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটি মেয়াদের শেষ বছরে বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় চমক হিসেবে থাকবে। ইতিহাস সৃষ্টি করে বাংলাদেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি হবেন শিরীন শারমিন চৌধুরী।

এর বাইরে মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানের নামও আলোচিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের ভাষ্যমতে, শেখ হাসিনা তার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই চমকে দেন সবাইকে। সেই চমক হিসেবেই উঠে এসেছে একজন টেকনোক্রেট মন্ত্রীর নাম। নিয়মিত সংসদে উপস্থিত হন তিনি। সেই সঙ্গে প্রায়ই কবিতাও পড়ে শোনান সংসদ সদস্যদের। নিজ মন্ত্রণালয়ে টানা তিন মেয়াদে দায়িত্বে থাকলেও তাকে নিয়ে কোনো বিতর্ক তৈরি হয়নি। নীরবে-নিভৃতে কাজ করে যাওয়া এই ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব দিয়েও সবাইকে চমকে দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে নিয়ে আলোচনা জোরেশোরে শুরু হলেও এখন কিছুটা ভাটা পড়েছে। ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন তিনি রাষ্ট্রপতি পদে যোগ্য নন। তা ছাড়া তৃতীয় মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়ায় তাকে নিয়ে আলোচনা কিছুটা কমে আসে। যদিও দলের কয়েকজন নেতা মনে করেন, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে দলের এক নম্বর যুগ্ম সম্পাদক পদে উন্নীত করার পেছনে ওবায়দুল কাদেরকে রাষ্ট্রপতি করার চিন্তা কাজ করেছে। ওবায়দুল কাদেরকে রাষ্ট্রপতি করে হাছান মাহমুদকে দলের সাধারণ সম্পাদক করা হতে পারে, এমন আলোচনা আছে। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের পর রাষ্ট্রপতি পদে ওবায়দুল কাদেরকে ঘিরে আলোচনা কমে এলেও তা গত কয়েক দিনে আবার বেড়েছে। এখানে তার শারীরিক অবস্থা ও নির্বাচনের আগে চাপ নেয়ার বিষয়টি যুক্তি হিসেবে আসছে। অবশ্য এর পাল্টা যুক্তিতে বলা হচ্ছে, নির্বাচন সামনে রেখে সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

মন্ত্রিপরিষদের জ্যেষ্ঠ সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক গাজীপুর জেলার সভাপতি পদে পুনর্বহাল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি পদে তাকে নিয়ে এখন আর আলোচনা হচ্ছে না। যদিও তার নাম আলোচনায় আসায় পেছনে কাজ করেছে পূর্ববর্তী রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান এবং আবদুল হামিদ। এই দুই নেতার মতোই তৃণমূল থেকে উঠে আসা রাজনীতিক আ ক ম মোজাম্মেল হক।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় মহাজোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর নামও আছে আলোচনায়। প্রবীণ এই নেতা আস্থার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবেন কি না, সেটি দেখার অপেক্ষা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের নামও আলোচনায় এসেছে। দলের বাইরে আরেফিন সিদ্দিকের গ্রহণযোগ্যতা ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি রয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতি পদে যোগ্যতা ছাড়াও কিছু বিষয় বিবেচনা করা হয় এবং সেই পরীক্ষায় তিনি উত্তীর্ণ হবেন কি না, সেটি দেখার বিষয়।

রাষ্ট্রপতির কাজ কী?

সংসদীয় গণতন্ত্রে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত। রাষ্ট্রের প্রধান হলেও রাষ্ট্রপতির তেমন কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই। সরকারপ্রধান কিংবা প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন রাষ্ট্রপতি। সংবিধানের ৪৮ (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, তিনি (রাষ্ট্রপতি) প্রধানমন্ত্রী কিংবা প্রধান বিচারপতি নিয়োগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি পরামর্শ করতে বাধ্য নন। এসব কারণে রাষ্ট্রপতি পদটিকে আলংকারিক পদ বলা হয়ে থাকে।

নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে আলাপকালে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন অপরিহার্য সাংবিধানিক পদ। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হয়। আমাদের সংবিধানের মূলনীতি হচ্ছে- গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ। এই মূলনীতি তথা সংবিধানের প্রতি যার শতভাগ আনুগত্য রয়েছে যিনি বিতর্কের ঊর্ধ্বে তাকেই রাষ্ট্রপতি করা উচিত। যিনিই রাষ্ট্রপতি হোন না কেন তাকে অবশ্যই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে শুরু করে ইতিবাচক রাজনৈতিক ভাবনা-চিন্তা, ইতিহাস, ঐতিহ্য বুকে ধারণ করতে হবে।’ মেনন বলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রপতি পদাধিকার বলে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেহারা পাল্টে দেয়ার ব্যাপারে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারেন।’ সূত্র : দৈনিক বাংলা

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.