শনিবর, ২১ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ১২:৩২ am

সংবাদ শিরোনাম ::
দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ
নাচোলে ভূমি সমতল করণে কৃষকদের মাঠ প্রদর্শনী

নাচোলে ভূমি সমতল করণে কৃষকদের মাঠ প্রদর্শনী

শহিদুল ইসলাম (নিজস্ব প্রতিবেদক) নাচোল :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায় এ ডব্লিউ ডি পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষ ব্যবস্থাপনার জন্য লেজার পদ্ধতিতে ভূমি সমতল করনের লক্ষ্যে কৃষকদের অংশগ্রহণে মাঠ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের কাজল কেশর গ্রামে ডাসকো ফাউন্ডেশনের আয়োজনে বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূমি সমতল করণ ও পানি সাশ্রয় প্রযুক্তির ব্যবহার প্রকল্প নিয়ে মাঠ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।

মাঠ প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নাচোল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আব্দুল নূর । এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গম ও ভূট্টা উন্নয়ন কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডাসকো প্রকল্প পরিচালক ফখরুল বাসার, প্রজেক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম, এফএও কামাল বারুদ, ফিল্ড ফ্যাসিলেটর সাব্বির হোসেন ও নাচোল উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম।

এসময় প্রধান অতিথি কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আব্দুল নূর বলেন, এডব্লিউ ডি পদ্ধতিতে বোরো ধানে সেচ দিলে দাঁড়ানো পানি রাখার চেয়ে ৪-৫টি সেচ কম লাগে এবং ফলন কমে না। ফলে সেচের পানি ও সময় সাশ্রয় হয়। এতে উৎপাদন খরচ হ্রাস পায়। এর ফলে বোরো ধানের জমি সমতল করা জরুরি। এছাড়া বোরো মৌসুমে ধান আবাদে আর একটি পদ্ধতির নাম অলটারনেট ওয়েটিং এন্ড ড্রাইং (পর্যায়ক্রমে ভেজানো- শুকানো) যা এ ডব্লিউ ডি।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেন বলেন, ধান চাষে পানি সেচ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষকের উৎপাদন খরচ কমানো যায়। এছাড়াও সঠিক পদ্ধতির সেচ ব্যবস্থাপনা অনুসরণের মাধ্যমে ধানের ফলনের ক্ষতি এড়ানো যায়। এ ডব্লিউ ডি পদ্ধতির মূল বিষয় হলো ধান চাষের ক্ষেত্রে জমিতে সার্বক্ষণিকভাবে পানি না রেখে পর্যায়ক্রমে জমি ভেজা ও শুষ্ক পদ্ধতিটি অনুসরণ করা। এর ফলে কৃষকদের ভূমি সমতল করা বাঞ্ছনীয়। রা/অ

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.