শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০২:৪৩ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ
রাজশাহীতে প্রাইভেট কোচিং না পড়েই মাধ্যমিকে শতভাগ পাস

রাজশাহীতে প্রাইভেট কোচিং না পড়েই মাধ্যমিকে শতভাগ পাস

অপরদিকে, নবম শ্রেণিতে থাকতে বিয়ে হয় মাসুরা ও রাবেয়া খাতুনের। বিয়ের পর মাসুরার স্বামী তাকে পড়াতে রাজি হয়নি। এক বছর পরই তাদের বাচ্চা হয়। বাচ্চা নিয়েই মাসুরা স্কুল করত এবং মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় কেন্দ্রর বাইরে শাশুড়ির কাছে বাচ্চা রেখে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। আর রাবেয়ার শাশুড়ি স্কুল দূরে বলে বাড়ি থেকে বের হতেই দিতে চায়নি। পরে রাজশাহী আলোর পাঠশালার শিক্ষকেরা তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে স্কুলমূখী করে। স্কুলে নিয়মিত হওয়ার পর তারা ৪ জনই ২০২২ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং সবাই কৃতকার্য হয়। এদের মধ্যে মো. মামুন আলী পেয়েছে জিপিএ-৪.৭২, মোসা. রাবেয়া খাতুন পেয়েছে জিপিএ-৪.১১, মোসা. মাসুরা খাতুন পেয়েছে জিপিএ-৩.৯৪, মোহাম্মদ মামুন আলী পেয়েছে জিপিএ-৩.৮৩। এই চারজন ২০১৯ সালে জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও ভালো ফল করেছিল।

রাজশাহী আলোর পাঠশালার প্রধান শিক্ষক মোসা. রেজিনা খাতুন বলেন, ‘যারা এবার পাস করেছে, লেখাপড়ার প্রতি তাদের প্রবল আগ্রহ ছিল। পরিবারের নানা বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে তারা পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েছে। পরিবার থেকে যদি লেখাপড়া করার আরও সুযোগ পেত, তাহলে তারা আরও ভালো ফলাফল করতে পারত। তাদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

পরীক্ষায় পাস করার পর মামুন আলী জানায়, তারা ৪ জনই কোনোদিন কোচিং বা প্রাইভেট পড়েনি। প্রবল আগ্রহ ও স্কুলের শিক্ষাই তাদের ভালো ফলাফল করতে সাহায্য করেছে। প্রথম আলো ট্রাস্ট না থাকলে তাদের লেখাপড়া চলানো সম্ভব হতো না। তাই তারা রাজশাহী আলোর পাঠশালা শিক্ষকগণ এবং প্রথম আলো ট্রাস্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে। লেখক : রিপন মাহমুদ, সহকারী প্রধান শিক্ষক, রাজশাহী আলোর পাঠশালা। সূত্র : প্রথম আলো

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.