সমবার, ২৩ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৫:২১ am

সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৯ জনের মৃত্যু ভারতীয় সঞ্চালন লাইনে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনছে সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ৮ দফা দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন নাচোলে গুজব প্রতিরোধে মানববন্ধন অনুষ্ঠতি অনলাইনে সরব, মাঠে নীরব আ.লীগ তানোর প্রেসক্লাব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, প্রতিক বরাদ্দ ঢালাও মামলার কালচার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে : আসিফ নজরুল মোহনপুরে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সমাবেশ অনুষ্ঠিত মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার : হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী মোহনপুরে আ.লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাম গ্রেপ্তার, মিষ্টি বিতরণ দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন
কলেজ অধ্যক্ষকে অবৈধভাবে বরখাস্তের প্রতিবাদে সভাপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

কলেজ অধ্যক্ষকে অবৈধভাবে বরখাস্তের প্রতিবাদে সভাপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীর শহীদ নাদের আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতির বিরুদ্ধে অধ্যক্ষকে অবৈধভাবে সাময়িক বরখাস্তের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বুধবার আরইউজের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি সভাপতি মাহাবুব আলম বাবু শেখের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ করেন।

অভিযোগে বলা হয়- কলেজের সভাপতি মাহবুব আলী স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। গত জানুয়ারিতে তিনি কলেজের সভাপতি হন। দায়িত্ব গ্রহণের পর মাহাবুব আলম কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিনের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন। আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ তুলে সম্প্রতি অধ্যক্ষকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।

সংবাদ সম্মেলনে অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, গত জানুয়ারিতে মাহাবুব আলমকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে কলেজের সভাপতি করে অনুমোদন দেওয়া হয়। তখন তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে তিনি অধ্যক্ষসহ শিক্ষকদের সঙ্গে অশালীন আচরণ শুরু করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক মাসেই সভাপতি দুর্নীতি শুরু করেন। একজন ব্যক্তি কলেজের উন্নয়নে নগদ দুই লাখ টাকা অনুদান দিলে তা সভাপতি আত্মসাৎ করেন। কলেজের নামে বরাদ্দ এনে দেবেন বলে তিনি অধ্যক্ষের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নেন। তার এসব কর্মকাণ্ডের জন্য গভর্নিং বডির ৯ জন সদস্য তার প্রতি অনাস্থা আনেন। এ অনাস্থার কপি বিধি অনুযায়ী সাত হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফটসহ শিক্ষা বোর্ডে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনি আর্থিক অনিয়ম, কমিটিকে না মানা এবং শৃঙ্খলা নষ্টের অভিযোগ তুলে অধ্যক্ষকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। এজন্য তিনি আগেই জোর করে রেজুলেশন খাতা কলেজ থেকে বাড়িতে নিয়ে যান।

রুহুল আমিন বলেন, কাউকে বরখাস্ত করতে হলে পরপর তিনবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে হয় কিন্তু তিনি কোনো নোটিশ পাননি। কলেজের প্যাডের বদলে সাদাকাগজে তিনি বরখাস্তের আদেশ লিখে পাঠান। বিধিবহির্ভূতভাবে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এরপর গত ১ অক্টোবর মাহাবুব আলম তার পছন্দের শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দিয়েছেন।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, ২ অক্টোবর সকালে মাহাবুব আলম তার ভাড়া বাসার সামনে গিয়ে গালাগাল শুরু করেন- নিচে নেমে আয়, খেলা হবে। রুহুল আমিন নিচে গেলে তিনি গেঞ্জির কলার ধরে মারতে শুরু করেন। পরে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। এখন সভাপতিই বলে বেড়াচ্ছেন যে তাকেই মারধর করা হয়েছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মাহাবুব আলম বলেন, রুহুল আমিনই দুর্নীতিগ্রস্ত। তিনি ৭৬ লাখ টাকা দুর্নীতি করেছেন। আমি দায়িত্ব নিয়ে সেটা ধরেছি। সে কারণে বরখাস্ত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, রুহুল আমিন জামায়াতের লোক। তিনি সত্য কথা বলেন না। তিনি তো আমার নামে চাঁদাবাজির মামলাও দিয়েছিলেন। আদালতে সেই মামলা মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.