সমবার, ২৩ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৮:২৬ am

সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৯ জনের মৃত্যু ভারতীয় সঞ্চালন লাইনে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনছে সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ৮ দফা দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন নাচোলে গুজব প্রতিরোধে মানববন্ধন অনুষ্ঠতি অনলাইনে সরব, মাঠে নীরব আ.লীগ তানোর প্রেসক্লাব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, প্রতিক বরাদ্দ ঢালাও মামলার কালচার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে : আসিফ নজরুল মোহনপুরে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সমাবেশ অনুষ্ঠিত মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার : হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী মোহনপুরে আ.লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাম গ্রেপ্তার, মিষ্টি বিতরণ দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন
দেশের ৩ কোটি মানুষ চিকিৎসা নেয় না টাকার অভাবে

দেশের ৩ কোটি মানুষ চিকিৎসা নেয় না টাকার অভাবে

ডেস্ক রির্পোট : দেশের ৫৮ শতাংশ মানুষ চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে ধারদেনা করেন, জমি বিক্রি করতে বাধ্য হন, অনেক সময় নিঃস্ব হয়ে পড়েন। আর তিন কোটি মানুষ চিকিৎসা ব্যয়ের কারণে চিকিৎসাসেবাই নেন না।

গবেষণার তথ্য বলছে, শুধু চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর চার শতাংশের বেশি পরিবার দারিদ্র্য থেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকারা আরও নিচে নামছেন। দরিদ্ররা হয়ে পড়ছেন হতদরিদ্র।

বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন গবেষণার বরাত দিয়ে বলছেন, চিকিৎসা ব্যয়ের একটি বড় অংশ চলে যায় শুধুই ওষুধের পেছনে। এর পাশাপাশি রোগ নির্ণয়ের জন্য নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যয়ও আছে এই খাতে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট, সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) এবং  বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট গত বছরের নভেম্বরে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তার তথ্য মতে, বর্তমানে দেশে চিকিৎসার পেছনে মানুষের যে খরচ তার ৬৯ শতাংশই ব্যক্তি নিজেই বহন করেন। আর স্বাস্থ্য ব্যয় বহন করতে গিয়ে প্রতি বছর ৮৬ লাখেরও বেশি মানুষ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হচ্ছেন।

সরকারের হিসাবেই চিকিৎসা ব্যয় বেশি হওয়ার এবং অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে ১৬ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন না বা নেন না। এ হিসাবে প্রায় তিন কোটি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসা নিচ্ছেন না।

গত মাসে সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) এক যৌথ গবেষণায় জানিয়েছে, গত ১ বছরে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ২৬ শতাংশ পরিবার বিপর্যয়মূলক ব্যয় করেছে। ২৬ শতাংশের মধ্যে ৫৮ শতাংশ চিকিৎসাসেবা মেটাতে গিয়ে ধারদেনা করেছে, সম্পত্তি বিক্রি করেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত। এর মধ্যে প্রায় ১৫ কোটি মানুষ চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে, আর্থিকভাবে বিপর্যয়ের মুখোমুখি হচ্ছে। সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর চিকিৎসাব্যয় মেটাতে গিয়ে নতুন করে ৬৪ লাখ মানুষ দারিদ্র্যর শিকার হচ্ছে। আর ৭৩ শতাংশ মানুষ নিজের পকেট থেকেই চিকিসা ব্যয় মেটান।

বিআইডিএসের পরিচালক ড. আব্দুর রাজ্জাক সরকার দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘আমরা যে গবেষণা করেছি তার উদ্দেশ্যই ছিল, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের চিকিৎসা খরচের জন্য নিজের পকেট থেকে কত টাকা খরচ হয় এবং সেটা তাদের জন্য বিপর্যয়মূলক কিনা- সেটা দেখা। আমাদের গবেষণায় পরিষ্কারভাবে দেখেছি যে, চিকিৎসাখরচ জোগাতে গিয়ে পরিবারগুলো আর্থিকভাবে চরম বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘প্রথমে নিজেদের আয় থেকে খরচ, পরে সঞ্চয় থেকে খরচ করেছেন তারা। পরে বন্ধু-স্বজনদের কাছ থেকে ধার করা এবং শেষে বাধ্য হয়ে সম্পত্তি বিক্রি করতে হচ্ছে।’

গবেষণাটি ৪৫ হাজার ৪২৩টি পরিবারের ওপর পরিচালিত হয়, যেখানে ৩৩ হাজার ৬৩১টি পরিবার ছিল গ্রামের।

এই প্রতিবেদক গত তিন মাসে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা অনেক মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন। চিকিৎসা নিতে এসে আর্থিক দৈন্যে পড়ে পরিবারগুলোর দীর্ঘশ্বাস চোখে পড়েছে সে সময়।

ফুসফুসের জটিলতায় অসুস্থ লক্ষ্মীপুরের ১৯ বছর বয়সী সিহাব হোসেনকে নিয়ে গত আড়াই মাস ধরে তার পরিবার ছুটছে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে। শুরুতে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে সাতদিন চিকিৎসা নিয়ে চিকিৎসকদের পরামর্শে সিহাবকে ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে তার চিকিৎসা হয় ১৮ দিন। অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

সিহাবকে আনা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের আইসিইউতে। হাসপাতালে প্রতি দিন সকালে ওষুধের লম্বা ফর্দ তাকে করে তোলে দিশেহারা। টাকায় টান পড়ায় এক সময় অসুস্থ ছেলেকে নিয়ে বাড়ি চলে যেতে বাধ্য হন তিনি।

‘হাত যে একেবারেই ফাঁকা, কী দিয়ে ছেলের চিকিৎসা করাব? আল্লার নামে বাড়ি চললাম, যা থাকে কপালে’- এ প্রতিবেদককে গত ২৭ আগস্ট বলেছিলেন সিহাবের বাবা আব্দুর রহিম।

‘যা থাকে কপালে’ মুখে বলে বাড়ি ফিরে গেলেও ছেলের অবস্থা বিচলিত করে তোলে তাকে। ফের ঢাকায় এসে ছেলেকে ভর্তি করিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে আছেন গত এক সপ্তাহ ধরে।

গত আড়াই মাস ধরে অসুস্থ ছেলের চিকিৎসায় প্রায় আড়াই লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে গ্রামের নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের এই মানুষটির। গত ১৩ সেপ্টেম্বর এই প্রতিবেদককে বলেন, প্রথমে ধারদেনা করেছি আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে। গোয়ালে তিনটা গাভি ছিল-সেগুলো বিক্রি করেছি, বিক্রি করেছি একখণ্ড জমি। সবই শেষ করেছি। এখন বাকি চিকিৎসা কীভাবে চালাব জানি না। যতদিন টাকা ছিল বা কোনো উপায় ছিল ততদিন তো চেষ্টা করলাম, এখন আর কোনো উপায় নেই। হয়তো টাকার অভাবে ছেলেটার চিকিৎসা শেষ করতে পারব না।

একই অবস্থা মানিকগঞ্জের শাহজাহান হাওলাদারেরও। স্ত্রী রহিমা বেগমকে নিয়ে তার যুদ্ধ গত আড়াই বছরের। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের কারণে প্রথমে চোখে সমস্যা, এরপর কিডনি জটিলতা এবং সবশেষ ক্যানসার। গত নভেম্বর থেকে যুদ্ধটা আরও কঠিন হয়ে ওঠে। এরপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে এসেছেন গত ২১ জুলাই। প্রথমে ওয়ার্ড, পরে আইসিইউ, তারপর কেবিন- এখন ফের আইসিইউ।

চিকিৎসায় কত খরচ হলো জানতে চাইলে শাহজাহান হাওলাদার বলেন, গত দুই মাসেই খরচ হয়েছে ছয় লাখ, তার আগের হিসাব তো এখন আর করিই না। তবে সেখানেও প্রায় পাঁচ লাখের মতো গেছে। জমানো টাকা, আর ধারদেনা করে এতদিন খরচ চালিয়েছি। এখন বোধ হয় আর সেটা সম্ভব হবে না… সব শেষ করেছি এই কয় বছরে, অবশিষ্ট আর কিছুই নেই।

আব্দুর রহিম কিংবা শাহজাহান হাওলাদারের মতো হাজারও মানুষ চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে প্রতিনিয়তই নানা জটিলতায় পড়ছেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিপর্যস্ত অবস্থা থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে হলে ‘আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচার’ কমানোর উদ্যোগ নেয়া এখন সময়ের দাবি।

চিকিৎসা ব্যয়ের বেশির ভাগ চলে যাচ্ছে শুধুই ওষুধের পেছনে জানিয়ে বিআইডিএসের পরিচালক ড. আব্দুর রাজ্জাক ৫৪ থেকে ৬৪ শতাংশ খরচ হচ্ছে কেবল ওষুধ কেনার জন্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক আবদুল হামিদ বলেন, বিত্তশালীরা যাচ্ছেন দেশের বাইরে অথবা বেসরকারি হাসপাতালে। আর নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন সরকারি হাসপাতালে। ফলে ব্যক্তির আউট অব পকেট এক্সপেনডিচার বাড়ছে, সরকারি হিসেবে ৬৮ দশমিক ৫ শতাংশ আর বেসরকারি হিসেবে সেটা আরও বেশি হবে।

স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের গবেষণা পরিচালক মো. নুরুল আমিনও বলেন, রোগীদের ব্যয়ের বড় খাতই ওষুধ। ওষুধের পেছনেই খরচ হয় ৬৪ শতাংশ। সরকারি হাসপাতালে রোগীদের সরকারি ওষুধ দেয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টির ওপর নজর দিতে হবে, যদিও সব ওষুধ সবসময় দেয়া সম্ভব হয় না।

স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের গবেষণায় দেখা গেছে, ৬০ শতাংশ মানুষ বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। বাকিদের মধ্যে আবার সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন ১৪ দশমিক ৪১ শতাংশ, মহল্লার ভেতরে থাকা ওষুধের দোকান থেকে ওষুধ কিনে খান ৩৩ দশমিক ১১ শতাংশ আর হাতুড়ে ডাক্তারের কাছে যান ২৫ দশমিক ৫১ শতাংশ মানুষ।

মো. নুরুল আমিন দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘আউট অব পকেট এক্সপেনডিচার’ কেন বাড়ছে- সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করা উচিত সবার আগে। সরকারি হাসপাতালে ‘আউট অব পকেট এক্সপেনডিচার’ কম, কিছুটা ‘নমিনাল’ হলেও বেসরকারি হাসপাতালে সেটা শতভাগ।

‘কিন্তু সরকারি হাপসাতালগুলোর মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পপ্লেক্সগুলো ততটা কার্যকর নয় যতটা আমরা আশা করি। অথচ সেগুলো যদি কার্যকর হতো তাহলে জেলা এবং তার পরের ধাপের হাসপাতালগুলোতে এত চাপ পড়ত না, মানুষ বেসরকারি হাপসাতালেও যেত না,’ বলেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি বছর চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে সাড়ে চার শতাংশের বেশি পরিবার দারিদ্র্য থেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে।

স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল হামিদ দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘দেশে অন্য কোনো সেক্টর বা বিভাগ নেই যেখানে মানুষ সেবা নিতে গিয়ে দরিদ্র হচ্ছে। কেবল হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে, আর এখানে যদি গুরুত্বারোপ করা হতো তাহলে দেশের দরিদ্রজনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমে আসত।’

চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত মানুষের জন্য সরকারের পরিকল্পনা জানতে চাইলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার চাহিদা রয়েছে, তবে সীমাবদ্ধতাও রয়েছে আমাদের, এটা অস্বীকার করা যাবে না।’

দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর সেবার মান উন্নত করার বিষয়ে সুপারিশ করতে মন্ত্রণালয় থেকে চারটি কমিটি করা হয়েছে। তারা চলতি মাসের মধ্যেই প্রতিবেদন দেবে, বলেন তিনি।

সচিব বলেন, ‘আমরা কার্যক্রম শুরু করেছি, দেখা যাক কতদূর যেতে পারি। তবে সরকারি হাসপাতালের পাশে বেসরকারি ক্লিনিক নেই- এমন কোনো জায়গা নেই বাংলাদেশে। আর এসব করছেনই হাসপাতালের চিকিৎসকসহ অন্যরা। চিকিৎসকদের হাসপাতালের কাজে মনোযোগী করে হাসপাতালের ভেতরেই রোগীদের সেবা কীভাবে বাড়ানো যায়, সে চেষ্টা করা হচ্ছে।’ সূত্র : দৈনিক বাংলা

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.