শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৮:৪৩ pm
আব্দুস সবুর, ভ্রাম্যমান প্রতিবেদক : রাজশাহীর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল (সম্মেলন) আগামী ১৬ জুন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনের আগেই অর্থব ও বিশ্বাসঘাতক সভাপতি গোলাম রাব্বানী এবং সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে বহিঃস্কারের দাবিতে ফুঁসে উঠেছে তৃণমুল। এবার সম্মেলনের মুলপ্রতিপাদ্য হচ্ছে আর্দশিক নেতৃত্ব নির্ধারণ করা এটা আদর্শিক ও আদর্শহীন নেতৃত্বের লড়াই। আদর্শিক নেতৃত্বের পক্ষে রয়েছেন স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী ও উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না বলয়।অন্যদিকে আদর্শহীন নেতৃত্বের পক্ষে রয়েছেন উপজেলা সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলয়।
বড় নেতা অথচ বিশ্বাসঘাতক ও বেঈমান এমন নেতৃত্ব চাই না তৃণমুল, তারা চাই আর্দশিক নেতৃত্ব যে নেতৃত্ব কখানো নৌকার বিপক্ষে অবস্থান নিবে না। এদের কারণে তানোরে সৎ, যোগ্য নেতৃত্ব থাকার পরেও আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ধরে আর্দশিক নেতৃত্ব গড়ে তুলতে পারেনি। পশ্চিম এবং পুর্বপাড়ার বিশ্বাসঘাতক-বেঈমান, বগী ও নরসুন্দর নির্ভর নেতৃত্বের কারণে বিপুল সম্ভবনা থাকার পরেও কখানোই সাংগঠনিক কর্মকান্ড জোরদার করতে পারেনি দলটি। তানোরে আদর্শিক নেতৃত্ব গড়ে তোলার মতো নেতৃত্ব থাকলেও নানা ষড়যন্ত্র ও কুটকৌশল করে সৎ নেতৃত্ব বঞ্চিত করা হয়েছে।
আসন্ন সম্মেলনে নেতাকর্মীরা সৎ নেতা নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর । স্থানীয় নেতৃত্ব দলে শুদ্ধি অভিযান এবং রাব্বানী ও মামুনকে বহিঃস্কার তা না হলে তাদের বাইরে রেখে সম্মেলন আয়োজনের দাবি করেছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের ভাষ্য, জাতীয় রাজনীতিতে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী যাদের নিয়ে রাজনীতি করতে স্বাচ্ছন্নবোধ ও করেন তাদের নেতৃত্ব নিয়ে আশে এবং এমপির মনোনয়ন দেন। ঠিক তেমনি তৃণমুলে রাজনীতি করেন এমপি কাজেই নেতৃত্ব নির্বাচনের দায়িত্ব এমপিদের হাতে ন্যস্ত করা উচিৎ, কারণ সামনে সাধারণ নির্বাচন।
এমপি যাদের নিয়ে রাজনীতি করতে স্বাচ্ছন্নবোধ ও বিশ্বাস করেন তাদের নেতৃত্বে নিয়ে আসবেন। কেননা এমপির অপচ্চন্দের কেউ নেতৃত্বে আসলে নির্বাচনে এর বিরুপ প্রভাব পড়বে। সেই ক্ষেত্রে রাব্বানী ও মামুনের নেতৃত্বে আশার কোনো সুযোগ নাই। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন যারা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করেছে, বিদ্রোহীদের মদদ দিয়েছে তাদের নেতৃত্বে আশার কোনো সুযোগ নাই। আওয়ামী লীগের তৃণমুল প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার বাস্তবায়ন দেখতে চাই।এটাও সত্যি প্রধানমন্ত্রী যা বলেন তা করেন।
এবিষয়ে সভাপতি গোলাম রাব্বানীর ঘনিষ্ঠ সহচর বলেন, এসএম কামাল তো টাকার বিনিময়ে কমিটি করছে। তিনি বলেন, টাকা খেয়ে তারা তৃণমুলে ভোট প্রয়োগ না করে সিলেকশনে কমিটি করছে, ভোটের মাধ্যমে কমিটি করলে রাব্বানী মামুনকে কেউ সরাতে পারবে না। এবিষয়ে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, টাকা খেয়ে কামাল সাহেবদের সিলেকশনে কমিটি করতে দেয়া হবে না। আজকের তানোর