রবিবর, ১০ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৮:৩৫ am

সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের ক্রিকেট, ব্যর্থ বোর্ডের ব্যর্থ দল : লেখক, গুঞ্জন রহমান জানুয়ারি থেকে স্মার্টকার্ডে মিলবে টিসিবির পণ্য প্রান্তিক কৃষকদের সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজতে হবে : তারেক জিয়া নগরীতে বিএনপির আয়োজনে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা তানোরে শিক্ষক-কর্মচারী সমিতির সভাপতি আইয়ুব সম্পাদক হাবিব নির্বাচিত নাচোলে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপিত নগরীতে পুলিশের অভিযানে ১৩ জন গ্রেপ্তার নাচোলে কলেজ ছাত্রীকে উদ্ধার ও অপহরণকারীকে আটকের দাবি স্বজনদের রাজধানীতে কঠোর অভিযানের পরও বেপরোয়া অপরাধীরা মেঘনা নদীর পারে মানুষ বিক্রিতে ওরা কোটিপতি নির্বাচিত সংসদ ছাড়া করা যায় না সংবিধান পরিবর্তন : গয়েশ্বর সকল ধর্মের মানুষ মিলে সুন্দর দেশ গড়তে চাই : সেনাপ্রধান কৃষক-বিজ্ঞানী সম্মেলনে মালয়েশিয়ায় স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী নূর মোহাম্মদ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হবে : আসিফ নজরুল দুর্গাপুরে ‘অরবিট কোচিং’ সেন্টারে এসএসসি প্রস্তুতি ক্লাসের উদ্বোধন কীর্তিমান আব্দুর রাজ্জাকের বীরত্ব আজও মনে পড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জেনেভা বিমানবন্দরে হেনস্তার শিকার আসিফ নজরুল রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে ১১ জন গ্রেপ্তার রাজধানীতে বিএনপির র‌্যালি ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা দুর্গাপুরে নাশকতার মামলায় ছাত্রলীগের সভাপতি শাকিলসহ গ্রেপ্তার ৩
নববর্ষের মূল আকর্ষণ বাংলা ক্যালেন্ডার

নববর্ষের মূল আকর্ষণ বাংলা ক্যালেন্ডার

ডেস্ক রির্পোট : নববর্ষের মূল আকর্ষণ ছিলো বাংলা দিনপঞ্জি। হালখাতায় মিষ্টির প্যাকেটের পাশাপাশি কদর পেত নতুন দিনপঞ্জিও। এতে যে ছবিটি ব্যবহার করা হতো, আলোচ্য বিষয় ছিল তার ছবিও। তবে বাংলা তারিখের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফিকে হয়েছে দিনপঞ্জির চাহিদাও।

কথা হচ্ছিলো কয়েকজন ক্যালেন্ডার ব্যবসায়ীদের সাথে। তারা পল্টনের ফুটপাতে ক্যালেন্ডার বিক্রি করেন। তারা জানান, বাংলা নববর্ষে ক্যালেন্ডার আর অবশিষ্ট নেই। একজন জানালেন, অনেক বছর বাংলা ক্যালেন্ডার দেখেন নি তিনি।

পল্টনের এক ব্যবসায়ী বলেন,‘আগে শুধুমাত্র বাংলা নববর্ষের সময়েই বেশ ব্যবসা হত।’ তার পাল্টা প্রশ্ন, ‘এখন কতজনকে বাড়িতে ক্যালেন্ডার ঝুলিয়ে রাখতে দেখতে পান?’

বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবসা যে তেমন আর নেই, সে কথা শোনা গেল পল্টনের আরেক ব্যবসায়ী দেলোয়ারের মুখেও। তিনি বললেন, ‘বাংলা তারিখ মনে থাকলে তবে তো ক্যালেন্ডারের ব্যবসা থাকবে।’ আইডিয়াল প্রোডাক্টের বিক্রয়কর্মী শওকত বললেন, ‘আগে এই সময়ে আমরা দিনরাত এক করে কাজ করতাম। দু’মাস আগে থেকে বায়না, ডেলিভারি চলতো। কিন্তু সে সব এখন কোথায়?’

বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবসা ফিকে হয়ে যাওয়ার কারণ কী? ব্যবসায়ীদের মতে, বাঙালির কাছে এখন বাংলা দিনপঞ্জির চাহিদা নেই। তারা এখন ইংরেজিকে অনুসরণ করে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলা ক্যালেন্ডারের চাহিদা একদমই। এছাড়া মোবাইলের বাড়বাড়ন্তে তারিখ-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস দেখতে ক্যালেন্ডারের প্রয়োজনীয়তা অনেকটাই ফুরিয়েছে আগের থেকে। তাছাড়া বাজারে যে ক্যালেন্ডার প্রচলিত আছে, সেখানে ছোট করে বাংলা, আরবি মাসের হিসাব উল্লেখ থাকে। ফলে আলাদা করে বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রয়োজন হচ্ছে না।

ক্যালেন্ডারের খোঁজে আসা এক বিক্রয়কর্মীর গলাতেও উঠে এলো সেই কথা। তিনি বললেন, ‘আগে ব্যবসার প্রচারের জন্য নববর্ষে ক্যালেন্ডার দিতাম। লোকজন ঘরে ঝুলিয়ে রাখতেন। তারা খুশি হতেন, আমার প্রচার হত। কিন্তু এখন ক্যালেন্ডার কেউ ঝোলাতেই চাইছেন না। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.