শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৩:৫৩ am

সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক
নববর্ষের মূল আকর্ষণ বাংলা ক্যালেন্ডার

নববর্ষের মূল আকর্ষণ বাংলা ক্যালেন্ডার

ডেস্ক রির্পোট : নববর্ষের মূল আকর্ষণ ছিলো বাংলা দিনপঞ্জি। হালখাতায় মিষ্টির প্যাকেটের পাশাপাশি কদর পেত নতুন দিনপঞ্জিও। এতে যে ছবিটি ব্যবহার করা হতো, আলোচ্য বিষয় ছিল তার ছবিও। তবে বাংলা তারিখের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফিকে হয়েছে দিনপঞ্জির চাহিদাও।

কথা হচ্ছিলো কয়েকজন ক্যালেন্ডার ব্যবসায়ীদের সাথে। তারা পল্টনের ফুটপাতে ক্যালেন্ডার বিক্রি করেন। তারা জানান, বাংলা নববর্ষে ক্যালেন্ডার আর অবশিষ্ট নেই। একজন জানালেন, অনেক বছর বাংলা ক্যালেন্ডার দেখেন নি তিনি।

পল্টনের এক ব্যবসায়ী বলেন,‘আগে শুধুমাত্র বাংলা নববর্ষের সময়েই বেশ ব্যবসা হত।’ তার পাল্টা প্রশ্ন, ‘এখন কতজনকে বাড়িতে ক্যালেন্ডার ঝুলিয়ে রাখতে দেখতে পান?’

বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবসা যে তেমন আর নেই, সে কথা শোনা গেল পল্টনের আরেক ব্যবসায়ী দেলোয়ারের মুখেও। তিনি বললেন, ‘বাংলা তারিখ মনে থাকলে তবে তো ক্যালেন্ডারের ব্যবসা থাকবে।’ আইডিয়াল প্রোডাক্টের বিক্রয়কর্মী শওকত বললেন, ‘আগে এই সময়ে আমরা দিনরাত এক করে কাজ করতাম। দু’মাস আগে থেকে বায়না, ডেলিভারি চলতো। কিন্তু সে সব এখন কোথায়?’

বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবসা ফিকে হয়ে যাওয়ার কারণ কী? ব্যবসায়ীদের মতে, বাঙালির কাছে এখন বাংলা দিনপঞ্জির চাহিদা নেই। তারা এখন ইংরেজিকে অনুসরণ করে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলা ক্যালেন্ডারের চাহিদা একদমই। এছাড়া মোবাইলের বাড়বাড়ন্তে তারিখ-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস দেখতে ক্যালেন্ডারের প্রয়োজনীয়তা অনেকটাই ফুরিয়েছে আগের থেকে। তাছাড়া বাজারে যে ক্যালেন্ডার প্রচলিত আছে, সেখানে ছোট করে বাংলা, আরবি মাসের হিসাব উল্লেখ থাকে। ফলে আলাদা করে বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রয়োজন হচ্ছে না।

ক্যালেন্ডারের খোঁজে আসা এক বিক্রয়কর্মীর গলাতেও উঠে এলো সেই কথা। তিনি বললেন, ‘আগে ব্যবসার প্রচারের জন্য নববর্ষে ক্যালেন্ডার দিতাম। লোকজন ঘরে ঝুলিয়ে রাখতেন। তারা খুশি হতেন, আমার প্রচার হত। কিন্তু এখন ক্যালেন্ডার কেউ ঝোলাতেই চাইছেন না। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.