সমবার, ২৩ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০৮:২৮ am

সংবাদ শিরোনাম ::
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৯ জনের মৃত্যু ভারতীয় সঞ্চালন লাইনে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনছে সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ৮ দফা দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন নাচোলে গুজব প্রতিরোধে মানববন্ধন অনুষ্ঠতি অনলাইনে সরব, মাঠে নীরব আ.লীগ তানোর প্রেসক্লাব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, প্রতিক বরাদ্দ ঢালাও মামলার কালচার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে : আসিফ নজরুল মোহনপুরে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সমাবেশ অনুষ্ঠিত মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার : হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী মোহনপুরে আ.লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সালাম গ্রেপ্তার, মিষ্টি বিতরণ দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন
নগরীতে ৭২ বছর ধরে ইফতারে মন ভোলাচ্ছে ‘দিল্লির শাহি ফিরনি’

নগরীতে ৭২ বছর ধরে ইফতারে মন ভোলাচ্ছে ‘দিল্লির শাহি ফিরনি’

নিজস্ব প্রতিবেদক : ছয় আনা দামে রাজশাহীর একটি হোটেলে ৭২ বছর আগে পাওয়া যেত এক বাটি ফিরনি। এখন মাটির ছোট বাটিতে সেই ফিরনি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।

টানা ৭২ বছর ধরেই হোটেলটির এই ফিরনি রাজশাহীর মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। রমজান মাস এলে ইফতারির অনুষঙ্গ হিসেবে এর চাহিদা বাড়ে কয়েক গুণ। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী রহমানিয়া হোটেল ১৯৫০ সাল থেকে এই ফিরনি বিক্রি করছে। শুরুটা করেছিলেন আনিসুর রহমান খান। ভারতের এ খাবারটি তিনিই রাজশাহীতে জনপ্রিয় করে তোলেন। রহমানিয়ার এই ‘দিল্লির শাহি ফিরনি’ ৭২ বছর ধরেই চলছে একনামে।

চালের গুঁড়া, কিশমিশ, চেরি ফল ও চিনির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে তৈরি হয় এ ফিরনি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এর স্বাদ গ্রহণ করে যাচ্ছে মানুষ।

হোটেলটির মালিক এখন রিয়াজ আহমেদ খান। প্রতিষ্ঠাতা আনিসুর রহমান তাঁর দাদা। রমজান মাসে দিল্লির শাহি ফিরনি তাঁদের প্রধান আকর্ষণ। বছরের পর বছর একশ্রেণির ক্রেতা রমজানের প্রতিদিন তাদের ফিরনি কিনে নিয়ে যান। প্রতিনিয়ত নতুন ক্রেতাও আসেন। রমজানে ক্রেতা সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় তাঁদের।

প্রতিদিন বিকেলে নগরীর গণকপাড়ায় রহমানিয়া হোটেলে গিয়ে দেখা মিলছে, অন্য ইফতারসামগ্রীর পাশাপাশি ফিরনিও বিক্রি করা হচ্ছে।

ক্রেতা আবু সুফিয়ান বলেন, তাঁর বাবা এই ফিরনির ভীষণ ভক্ত। তাই প্রতিদিনই ইফতারের জন্য ফিরনি কিনে নিয়ে যান তিনি।

সুফিয়ান বলেন, কয়েক বছর আগেও এই ফিরনি বিক্রি হতো ১৫ টাকায়। এখন ৩০ টাকা হয়েছে। তা-ও তাঁরা অতুলনীয় স্বাদের এই ফিরনি খাওয়া ছাড়েননি। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.