শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ১১:৩৬ pm
এম শামসুল আলম : ‘চেয়ারম্যান ময়না’ একজন নিরহংকার পরিবারের কৃতিসন্তান তিনি। তাঁর পরিবার আদিকাল থেকে একান্নবর্তী পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর পরিবার কখনও অন্যান্যদের মত ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি বলেই তার কৃতিত্বের শেষ নেই।
তাইতো আগামী দিনের সোনালী প্রত্যয় নিয়ে মুজিব আদর্শিত আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ কাণ্ডারী তাঁরা। তরুণ প্রজন্মের মেধাবী ও শিক্ষিত, সকল শ্রেণী পেশার জনপ্রিয় মুখ, দলের প্রতি অনুগত, বলিষ্ঠ নেতৃত্বের অধিকারী, প্রকৃত আওয়ামী লীগার, তরুণ প্রজন্মের উদীয়মান নেতা, দলীয় সকল কাজে অবদানকারী, তানোর উপজেলার পরিচিত মুখ আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক পরিবারের কৃতিসন্তান, সৎ, যোগ্য, সুশিক্ষায় শিক্ষিত, সুকৌশলী, তার দলীয় কৃতিত্বে এলাকায় চাঞ্চল্যকর আলোচনায় তৃণমূলের দ্বাবী সে একজন সৎ, নির্ভিক, পরিশ্রমী, স্বচ্ছ ও বলিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অধিকারী।
তাঁর দলের প্রতি আনুগত্যতাই তাঁকে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির স্থানে আসিন হওয়ার অনুপ্রেরণা জুগাবে। তৃণমূল ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় এবং সাবেক আওয়ামী লীগ পদের শুন্যপদ একমাত্র তার মত যোগ্য ব্যক্তিরই প্রাপ্য।
তানোর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি হিসেবে লূৎফর হায়দার রশীদ ময়নার নেতৃত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানীর নিষ্কৃয়তা, অক্ষমতা, অনিহা, বেঈমানী ও বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিফলন কাটিয়ে দলের প্রতি সক্রিয়তা ফিরিয়ে এনে- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ও আধুনিকতায় গড়তে উঠেছে প্রিয় এই উপজেলা। এগিয়ে চলেছে উন্নয়নের দুর্বার গতি। ‘আমরাই তো বাংলাদেশ’ এই স্লোগানে শুরু হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের তানোর উপজেলার ত্রি-বার্ষিকী সম্মেলনের প্রস্তুতি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মূলধারার রাজনীতিতে নেতৃত্বে নতুন মুখ হিসেবে উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নার কোন বিকল্প নেই।
তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের পদশুন্য তা, স্বার্থপরতা, বিশ্বাসঘাতকতা, সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে সভাপতি হিসেবে তিনি দায়িত্ব নিলে বিজয়ের সাথে উপজেলার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখার দৃঢ় প্রত্যয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ উদ্দ্যোম গতি ফিরে পাবেন বলে আশাবাদী আপমোর জনগোষ্ঠী।
আগামীতে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের ওপর উপজেলার সব শ্রেণী-পেশার মানুষের আশার দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকবে তার উপরে।
কারণ বাংলাদেশের সংগ্রাম, গৌরবময় ইতিহাস, ঐতিহ্যের ধারক আওয়ামী লীগের ওপর তানোর উপজেলার মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশী। দেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের তানোর উপজেলা সম্মেলন সফল হওয়ার মাধ্যমে উপজেলা এবং জনগণের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির যাত্রা আরও বেগবান ও ফলপ্রসূ হবে বলে আশা করেন বিভিন্ন বিশ্লেষকগণ। ময়না চেয়ারম্যানের হাতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দিলে এই নতুন আওয়ামী লীগের সভাপতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নামধারী দালাল, স্বার্থপরতা, মুখোশধারী বেঈমান, চাটুকার, অযোগ্য ও দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীমুক্ত হবে। এছাড়াও সৎ, যোগ্য, ত্যাগী, আদর্শবান, প্রকৃত দেশপ্রেমিক, যথাযোগ্য নেতাকর্মীরা যথাযথ মর্যাদা পাবেন তার কাছ থেকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগাতে নতুন নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করবেন বলে আশা করছেন তানোর উপজেলার তৃণমূলের নেতা-কর্মীগণ ও আপমোর জনগোষ্ঠী।
সকল বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে এবং ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে নতুনত্ব ও গতিশীলতাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, মুজিব চেতনায় অসাম্প্রদায়ীক তানোর উপজেলা বিনির্মাণ এবং ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত উপজেলা গঠনে এগিয়ে যাবে— এমনটাই আশা করছেন তৃণমূলের সকল নেতা-কর্মীগণ। তাই আগামীতে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে ময়না চেয়ারম্যানের কোন বিকল্প নেই।
এবিষয়ে জনাব লূৎফর হায়দার রশীদ ময়না’র কাছে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, তৃণমূল যেহেতু আমাকে যুবলীগ থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে চাইছে জনগণ। সেই বিবেচনায় যদি হাইকমাণ্ডের স্বীকৃতি পায়, তাতে আমার কোন আপত্তি বা দ্বিমত নেই। আমি বা আমার বংশীয় কেউ কোন দিন আওয়ামী লীগের সাথে বেঈমানী ও বিশ্বাস ঘাতকতা করেনি, আগামীতেও কেউ করবো না। দল ও তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে তারা আমাকে নেতৃত্ব পালনে যে দায়িত্ব দিবে, আমি তা আওয়ামী নীতি-নৈতিকতা বজায় রেখে ন্যায় ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে যাবো ইনশাআল্লাহ।। আজকের তানোর