শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৫:৪৬ am
এসএসসি পরীক্ষার সনদ জালিয়াতির ঘটনায় নোয়াখালীতে নামের মিল থাকায় ১৫ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত নিরপরাধ কামরুল ইসলামের সাজা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে, তার বিরুদ্ধে জারি করা পরোয়ানা (রিকল) প্রত্যাহার করে মামলা পুনরায় তদন্ত করতে এবং তদন্তকারীর (আইও) বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে আজ দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মো. সারোয়ার হোসেন বাপ্পী। অন্যদিকে রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী।
এর আগে ২৬ জানুয়ারি সনদ জালিয়াতির ঘটনায় ভুল স্বীকার করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৯৯৮ সালের এসএসসি পরীক্ষার সনদ জালিয়াতির ঘটনা ঘটে। তবে কাকতালীয়ভাবে বাবা ও ছেলের নামে মিল থাকায় তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো অভিযুক্ত করে ২০০৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী নোয়াখালী সদরের পশ্চিম রাজারামপুর গ্রামের কামরুলকে। এরপর বিষয়টি সুরাহা করতে উচ্চ আদালতে আসলে দেখা যায়, সেই সনদ জালিয়াতির ঘটনায় অভিযোগপত্র দেয়া হয় পশ্চিম রাজারামপুরের পাশের পূর্ব রাজারামপুর গ্রামের কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন। সেই রুলের শুনানিতে ২৬ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে ভুল স্বীকার করে বলা হয়- ‘সরল বিশ্বাসের ভুল (বোনাফাইড মিসটেক)’। এফএনএস। আজকের তানোর