শুক্রবার, ২০ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ০২:৫৩ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
দুদকের তালিকায় ১০০ ব্যক্তির সম্পদের পাহাড় গড়েছেন যারা আ.লীগ ১৪ দলীয় জোটের নেতা ও মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে ৭৫০ মামলা ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ
ইউপি নির্বাচনে তিন দফায় বিনা ভোটে নির্বাচিত ৫ শতাধিক

ইউপি নির্বাচনে তিন দফায় বিনা ভোটে নির্বাচিত ৫ শতাধিক

ডেস্ক রির্পোট : ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ৫১৩ জন। তাদের মধ্যে রয়েছেন চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য।

প্রথম দফার ৩৬৪টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ৭২টিতে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। যার মধ্যে বাগেরহাটেই ৩৮জন। দ্বিতীয় দফার ৮৪৬ ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ৮১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী বিনা ভোটে জয়লাভ করেন। এর মধ্যে কুমিল্লার লাকসাম উপজেলায় পাঁচটি ইউনিয়নে ক্ষমতাসীন দলের একক প্রার্থী থাকায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন। প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপ মিলিয়ে চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৫১৩ জন বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।

আর তৃতীয় দফায় মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনেই ২৭ ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে পাওয়া গেছে একক প্রার্থী। এরমধ্যে চট্টগ্রামের রাউজানে সব ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মেম্বার ও সংরক্ষিত আসনের মেম্বার পদে একক প্রার্থী থাকায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে চলেছেন।

২০১৫ সালে আইন সংশোধন করে স্থানীয় সরকারের সব পর্যায়ে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশন নির্বাচন দলীয় প্রতীকে করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এর পর থেকেই স্থানীয় সরকারের এসব নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়ে দলীয় কোন্দলের পাশাপাশি বেড়ে যায় সহিংসতা। দেখা যায় বিদ্রোহী প্রার্থী। এবারে মনোনয়ন বাণিজ্যের সঙ্গে চলছে প্রত্যাহার বাণিজ্যও। ফলে বিনা ভোটে নির্বাচিতের সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো।

এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। প্রথম ধাপের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ১৫ জন। আহত হয়েছেন কয়েক’শ মানুষ। নির্বাচনী ক্যাম্প, বাড়িঘর ভাংচুর, যানবাহনে আগুন, নানা রকম সহিংসতা যেন নিত্যদিনের ঘটনা।

নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দলীয় প্রতীকের কারণেই বিনা ভোটের নির্বাচন দেখা যাচ্ছে। সাবেক নির্বাচন কমিশনার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল(অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বর্তমানের নির্বাচনকে নির্বাচন বলা যায় না। এখন চলছে যে যেভাবে দখল করতে পারে, এটা অনেক খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকছে। এই অবস্থা থেকে বের হতে হলে দলীয় প্রতীক বাদ দিতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনকে শক্ত হতে হবে।

তবে, প্রতিটি ধাপে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থীর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হওয়ায় উদ্বিগ্ন নির্বাচন কমিশন। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.