বৃহস্পতিবর, ১৯ েপ্টেম্বর ২০২৪, সময় : ১০:৫৮ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাবিতে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিখোঁজের সাতবছর পর ছেলেকে ফিরে পেলেন উচ্ছ্বসিত মা তানোরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর মনসুরের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন সেই রুবেল আরও ৭ দিনের রিমান্ডে সিলেবাস সংক্ষিতের দাবিতে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শেষে সমাবেশ পবায় উপজেলা প্রশাসনে ও কাটাখালি পৌরসভায় ভোগান্তি চিত্র নায়িকা পরীমণি পালন করলেন ‘বিবাহ বিচ্ছেদ’ দিন এক দফা দাবিতে রাজশাহীতে নার্সদের মিছিল শেষে মানববন্ধন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য রহমত : দুধরচকী রাজশাহীতে শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার সংকটে বাংলাদেশকে সার দিচ্ছে না সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা বাতিল রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী আন্দোলনের মুখে অবশেষে পদত্যাগ করলেন রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ বাগমারায় অধ্যক্ষ ও সভাপতির অনিয়মের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়টি গুজব : আসিফ মাহমুদ একদিনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা রাজশাহী আসছেন আজ বাংলাদেশ ও ভারত ভিসা জটিলতায় চার যৌথ সিনেমা একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির শাহরিয়ার কবির আটক
দাঁতের চিকিৎসায় খিঁচুনির ওষুধ রাজশাহীর আদালতে মামলা

দাঁতের চিকিৎসায় খিঁচুনির ওষুধ রাজশাহীর আদালতে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে দাঁতের চিকিৎসায় খিঁচুনির ওষুধ দিয়ে এক শিশুর জীবন সংকটে ফেলার অভিযোগে এক কথিত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার সকালে রাজশাহীর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪-এর বিচারক মো. সাইফুল ইসলামের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ওই শিশুর বাবা আয়নাল হক।

তাঁর পক্ষে আদালতে মামলাটি উপস্থাপন করেন আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম বাবু। তিনি জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছেন। আগামী ২৩ নভেম্বর এ ব্যাপারে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদারকে নির্দেশও দিয়েছেন আদালত।

মামলার একমাত্র আসামি কথিত চিকিৎসক মফিজুল হক। তিনি রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার এমাদপুর মহল্লার সান্ডু মণ্ডলের ছেলে। প্রকৃতপক্ষে তিনি একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ডেন্টাল) হলেও কাটাখালী বাজারে রীতিমতো চিকিৎসকের মতো চেম্বার খুলে প্র্যাকটিস করতেন। সাইনবোর্ডে নিজের নামের সঙ্গে ব্যবহার করতেন ‘ডা.’ পদবিও। এলাকার লোকজন তাঁকে ‘মফিজ ডাক্তার’ নামেই চেনেন।

মামলার বাদী আয়নাল হকের বাড়ি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার দালালপাড়া গ্রামে। সম্প্রতি তিনি তাঁর ছেলে আবদুর রাফির (৭) পোকা লাগা একটি দাঁত তোলেন মফিজুলের চেম্বারে গিয়ে। এরপর ব্যথা না কমার কারণে ২৬ আগস্ট আবার তাঁর চেম্বারে যান। তখন মফিজুল একটি সিরাপ দেন। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি খিঁচুনি রোগীদের প্রয়োগ করা হয়।

সিরাপ সেবনের আধা ঘণ্টার মধ্যেই শিশুটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। সারা শরীর চুলকে আগুনে পোড়ার মতো ফোসকা পড়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় শিশুটির খাওয়া-দাওয়াও। এখনো শিশুটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের শিশু বিভাগে চিকিৎসাধীন। শিশুটির চোখ ও কণ্ঠনালীর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের।

এদিকে ঘটনার পর থেকে চেম্বার খোলেন না কথিত চিকিৎসক মফিজুল হক। ওই শিশুকে দেওয়া ব্যবস্থাপত্রে দেখা গেছে, মফিজুল হকের নামের নিচে পদবি হিসেবে লেখা হয়েছে, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ডেন্টাল), এফটি, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ রেজিস্ট্রেশন নম্বর-৭৬৫৩। অথচ তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কেউ নন। বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ রেজিস্ট্রেশন নম্বরটিও ভুয়া। অনুষদ এ ধরনের কোনো নিবন্ধন দেয় না। আজকের তানোর

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.