‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে, বাংলার আকাশে রক্তিম সূর্য আনলে যারা, তোমাদের এই ঋণ কোনোদিন শোধ হবে না।’ আমাদের সেনাবাহিনী তথা দেশের গর্ব ও অহংকার ক্যাপ্টেন হায়দার। এ অফিসার মুক্তিযুদ্ধে এক
ভঙ্গুর অর্থনৈতিক দশা নিয়ে একাত্তরে যাত্রা শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদে বৈষম্যহীন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
প্রশাসন নিয়ে সম্প্রতি যুগান্তরে দুটি রিপোর্ট এবং একটি মন্তব্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ১৮ অক্টোবর প্রকাশিত সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘সচিবের বাধ্যতামূলক অবসরে প্রশাসনে তোলপাড়’। পরদিন ১৯ অক্টোবর ‘প্রশাসনে শুদ্ধি অভিযান আর
আমাদের ইতিহাসের নানা বাকে নানা ঘটনা জড়িয়ে আছে। এসকল ঘটনার রয়েছে নায়ক, খলনায়কসহ নানা চরিত্র। ইতিহাসের প্রয়োজনেই তাদের জন্ম। তাদের কারণেই ইতিহাস হয়েছে সমৃদ্ধ। তেমনই ইতহাসের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের না
সজীব ওয়াজেদ জয়, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র। বিশ্বের অন্যতম সেরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তনয়। প্রায় অর্ধযুগ আগে জয় বলেছিলেন, বিএনপি কী আমাদের চেয়ে বড় জাতীয়তাবাদী? জয়ের এমন উক্তির ফলাফলকে হিসাব করলে গেল
একাত্তরের ৯ মাস, মা, ভাইবোন, ভাগ্নেসহ যে বাড়িটায় বন্দি ছিল, তার ছাদের ওপর দুদিকে দুটি বাংকার করে মেশিনগান বসিয়ে পাহারা দিত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সেনারা। এ ছাড়া আরেকটা বাংকার গ্যারেজের
আমার এক বন্ধু এসএমএস পাঠালেন। তিনি লিখলেন, ‘অক্ষম নির্বাচন কমিশন। ভার নেওয়ার ক্ষমতা নেই। একটি উপনির্বাচনই সারা দিন টেনে নিতে পারল না। এদের দিয়ে জাতীয় নির্বাচন করতে গেলে দেশে সাংবিধানিক
এক দশকের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের আধিপত্য একচ্ছত্র। তাদের রাজনৈতিক কৌশলের কাছে নাজেহাল বিরোধীরা। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি মাঝেমধ্যে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু
বাংলাদেশের ১৩ হাজার ২৯৫ বর্গ কি.মি. প্রায় দশ ভাগের এক ভাগ জুড়ে তিন পার্বত্য জেলা অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার এই তিন পার্বত্য জেলার উন্নয়ন এবং এর অধিবাসীদের ভাগ্যোন্নয়নে কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়েছে।
‘মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, চালের মিলেই বস্তার উপরে জাতের নাম লিখে দিতে হবে। কেউ এর ব্যতিক্রম করলে