স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০
‘আমার সন্তান মারা গেছে, আমার স্ত্রী মারা গেছে, আমি আর বেঁচে থেকে কী করবো’-চোখের সামনে পুড়ে যাওয়া মানুষটির আত্মচিৎকার রাষ্ট্র, ক্ষমতা, বিরোধীদল কোনদিন পুরোপুরি বুঝবে? ক্ষমতা এবং ক্ষমতার বাইরের অংশের
জগৎ অনন্য সুন্দর যদি ভালো মানুষের দেখা পান! সেটাও উপভোগের, যদি দেখা পেয়েও মন্দের সঙ্গ এড়াতে পারেন! অথচ আমরা বিভিন্নভাবে অভিন্ন অভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষের সাথে জড়িয়ে যাই! ক্ষণিকের বন্ধুত্ব
ক্লাসে ফাস্ট-সেকেন্ড হতাম বলে অন্যদের চেয়ে একখানা নতুন বই বেশি পেতাম। ৯০’এর দশকে ৬ খানা বইয়ের মধ্যে তিনখানা পুরাতন বই এবং তিনখানা নতুন বই দেয়া হত। ক্লাসের শুরুর দিকের শিক্ষার্থীরা
সফল হতে পরিকল্পনা মাফিক আমরা অনেক কাজই করে থাকি। সাফল্যের পেছনে ছুটোছুটি করি। সফল হতে গেলে মাত্র চারটি বিষয়ে মনোযোগী হতে হয়। এই চারটি বিষয় আয়ত্ত করতে পারলে যেকোনো মানুষই
আমার জন্য আপনার মন খারাপ, এটা শুনে আমারও মন খারাপ হয়! আমার আরও বড় চাকুরি করা উচিত ছিল! আমি এখনো বেকার কেন? আমি প্রাইমারিতে চাকুরি করি! আমি বেসরকারি চাকুরি করি-এসবের
শহরের মাছের বাজারগুলোতে এবং সব্জির পশরাগুলোতে এতো অধিক পরিমানের পাওয়ারফুল বাল্ব ব্যবহার করা হয় যে, ক্রেতার চোখ জলসে যায়! মাছের রঙ বোঝা যায় না। সবজির সতেজতা ধরা যায় না! মাছ
কী পড়েন? বড় বড় লেখকেরও কিছু কিছু আবর্জনা থাকে! ছোট ছোট লেখকেরও কিছু কিছু বিশালতা থাকে! ব্যস্ততার অলিগলি পাড় হয়ে যেটুকু পাঠের সময় সেটুকুতে আবর্জনা তলাবেন না! পড়ার ব্যাপারে সিলেক্টিভ
বিবাহ, আকিকা, খাৎনা-যে কোন নিমন্ত্রণেই উপহার নিয়ে যাওয়ার কুৎসিত প্রচলন হয়েছে! সদর দরজাতেই একদল চেয়ার-টেবিলে কাগজ-কলম নিয়ে বসে থাকে কে, কি আনলো/দিলো সেটা তালিকাভূক্ত করতে! কেউ উপহার হাতে, কেউ নগদ
আপনি যা কিছু পেয়েছেন, আপনার অবস্থান, সম্মান, পরিবার, চাকুরি-এর সবকিছু নিজ যোগ্যতায়? আপনার চেয়েও যোগ্য অনেকেই ঠিকানাবিহীন, অপমানিত, পরিবারহীন, বেকার-তাদের অযোগ্যতা কোথায়? বরং মানুন, রব আপনার প্রতি রহমত করেছেন, আপনাকে