বর্তমানে করোনা পরিস্থিতে প্রিন্ট মিডিয়ার অবস্থা অত্যন্ত নাজুক বলে মন্তব্য করেছেন দেশবরেণ্য সাংবাদিক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম। এ বিষয়ে দৈনিক মানবজমিনকে দেয়া একান্ত
মুসলিম জাহানের জন্য খুশির বার্তা নিয়ে বছর ঘুরে ফিরে এসেছে ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রতি প্রিয় বান্দা হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র হজরত
কোরবানী ওয়াজিব। আর করোনার হাত থেকে জীবন বাঁচানো ফরজ। কোনটাকে গুরুত্ব দেবে বাংলাদেশ? বুঝে ওঠার আগেই লকডাউন প্রত্যাহার আবার প্রজ্ঞাপন ২৩ জুলাই থেকে লকডাউনের। আর এতে মনে হচ্ছে- বরাবরের মত
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল, বিএনপি-জামায়াত জোটের পাঁচ বছরের দুঃশাসনের ফলে বাংলাদেশ নামক একটি দেশের সকল সম্ভাবনার অপমৃত্যু ঘটে। দেশ পরিণত হয়েছিল মৃত্যু উপত্যকায়। সরকারি মদতে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা জননেত্রী শেখ
তার প্রয়াণে আমরা হারিয়েছি এক মহান কর্মবীর। একজন অভিভাবক। জাতি হারিয়েছে তার সূর্যসন্তান। তার স্মৃতি আজও আমায় কাঁদায়। হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়ে যায়। গত বছর ১৩ জুলাই দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি যমুনা
ঢাকার এক বুদ্ধিজীবী বন্ধুর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ হচ্ছিল। তিনি আওয়ামী লীগের একজন অন্ধভক্ত। রোজই আমরা টেলিফোনে পরস্পরের কুশল জিজ্ঞাসা করি। আজও করলাম। তিনি বিষণ্ন কণ্ঠে জানালেন, শারীরিকভাবে ভালো আছি ভাই,
এই লেখাটি যখন লিখছি তখন দেশে কোভিড-১৯ এর দৈনিক সংক্রমণের হার প্রায় ২৫% এবং মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ অতিক্রম করেছে। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে, দেশে সংক্রমিত রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যা
মহান ও নিবেদিত পেশা হিসেবে শিক্ষকতা সর্বজন স্বীকৃত। মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবেই মনে করা হয় শিক্ষকদের। পাঠদানে আত্ম-নিয়োগ, শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিহিত থাকা সুপ্ত মেধা জাগ্রত করা, দুঃস্থ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের
কে জিতেছে লকডাউন নাকি রেইনডাউন? শনিবার ঢাকার পথ ঘাট দেখে এই প্রশ্নই মনে এসেছে। ঈদের ছুটিতে যেমন সড়কে গাড়ির ভিড় , মানুষের চলাচল থাকে, তেমনটা মনে হচ্ছিল শনিবারের ঢাকাকে। বৃহস্পতি
সরকার লকডাউন দিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেও মানুষ বাইরে বের হচ্ছে। আমাদের বুঝতে হবে যে, প্রশাসন আর জনগণ কেউ কারও প্রতিপক্ষ নয়। জনগণের উচিত কোভিড-১৯ নিয়ে আরও সচেতন হওয়া। করোনায় মৃত্যুর