শনিবর, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, সময় : ০৩:৪৯ pm

সংবাদ শিরোনাম ::
মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য কোথাও বসাতে না পেরে বিক্রি করলেন ভাঙারির দোকানে রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা নেই : আনন্দবাজারকে জামায়াতের আমির আগামী তিন মৌসুমের জন্য আইপিএলে যে ১৩ ক্রিকেটারের নাম দিল বিসিবি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েও কাজ থামিয়ে রাখেননি অভিনেত্রী হিনা খান নগরীতে সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধে ১১ জন গ্রেপ্তার তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাঁচার রোধে হট্টগোল মারপিট দুর্গাপুরে হোজা নদী পুন:খনন ও দখলমুক্ত দাবিতে ইউএনও’কে স্মারকলিপি রাজশাহীতে সমন্বয়ক পেটানোর ব্যাখ্যা দিল মহানগর ছাত্রদল আঘাতের দাগে সম্পর্কের রূপান্তর ! রাজু আহমেদ তানোরে শিক্ষক সমিতিকে নিজ পকেটে রাখতে মরিয়া বিএনপি নেতা মিজান অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে চান জেড আই খান পান্না নগরীতে বিএনপি নেতাকে ছুরিকাঘাত আগামী ২৯ নভেম্বর খুলছে রাজশাহী সুগার মিল জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ১১ বাগমারা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু তালেবের ইন্তেকাল তানোরে মসজিদের এসি অফিসার্স ক্লাবে, ইমামের অর্থ আত্নসাৎ প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তানোরে বিএনপির কর্মীসভা নগরীতে ছাত্রলীগ নেতাসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেপ্তার লীজকৃত পুকুর দখল, মালিককে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ
কেন চালু হয়েছিল বিশ্ব হাসি দিবস? জেনে নিন

কেন চালু হয়েছিল বিশ্ব হাসি দিবস? জেনে নিন

নয়াদিল্লি: কথায় বলে, যে কোনও অসুখের সবচেয়ে ভালো ওষুধ হচ্ছে হাসি। প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হয় বিশ্ব হাসি দিবস। কেবল মন নয়, শরীরও নাকি ভালো রাখে হাসি। চিন্তা কমানো থেকে শুরু করে, শরীরের পেশীকে আরাম দেওয়া এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নাকি সাহায়্য করে প্রাণখোলা হাসি!

গোটা বিশ্বে প্রায় সমস্ত জায়গাতেই পালন করা হয় আজকের দিনটি। বিভিন্ন জায়গায় বার করা হয় র‍্যালি।১৯৬৩ সালে হার্ভি বল প্রথম কিছু ব্যবসায়ীক কারণে তৈরি করেন স্মাইলি বা হাসি-র চিহ্নটি। এরপরেই কোনও কিছু ভালো বোঝাতে বা উৎসাহ দেওয়া জন্য জনপ্রিয় হয়ে যায় এই চিহ্নটি। প্রথম ১৯৯৯ সালে সেই চিহ্নকে সামনে রেখেই পালিত হয় ওয়ার্ল্ড স্মাইল ডে বা বিশ্ব হাসি দিবস। ২০০১ সালে হার্ভি মারা গেলে ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশনের তরফ থেকে তাঁর শ্রদ্ধায় প্রতি বছর পালন করা হয় এই দিনটি।

অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানা যায়, ড. মদন কাটারিয়ার ১৯৯৮ সালে প্রথম চালু করেন এই বিশ্ব হাসি দিবসের। তিনি যোগাসনে হাসির উপযোগিতাকে তুলে ধরেন। হাসি মানসিকভাবে মানুষকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে বলে দাবি করেন তিনি। হাসির কিছু বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে নাকি দীর্ঘদিন সুস্থভাবে জীবন যাপন করা যায় বলেও দাবি করেন তিনি।

হাসির জন্য বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বিশেষ ক্লাব। পার্ক ও অন্যান্য ফাঁকা জায়গায় বিভিন্ন মানুষ জড়ো হন হাসির মাধ্যমে শরীর ভালো রাখতে। এই বিশেষ দিনটিও মানুষ চিরকালই এভাবে উৎযাপন করে এসেছেন। কিন্তু এখন করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজের বাড়িতে পালন করলেন বিশ্ব হাসি দিবস।

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ads




© All rights reserved © 2021 ajkertanore.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.